উচ্চবিদ্যায় ভালো ফল হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে সুযোগ আসবে। কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
রবিবার ঘরের মাঠে আয়োজিত ম্যাচে প্রথমার্ধে যথেষ্ট হতাশ করেছে রোমা। তবে প্রথম দশ মিনিটের মধ্যে দু’গোল হজম করে ঘুরে দাঁড়ানো বেশ কঠিন। তৃতীয় মিনিটে পানিচের ফ্রি-কিক থেকে জাল কাঁপান ডেমিরাল (১-০)। সেই মুহূর্তে রোমার ডিফেন্ডাররা তাঁকে মার্ক করেননি। মিনিট সাতেকের মধ্যেই ব্যবধান বাড়ায় তুরিনের ‘ওল্ড লেডি’। ভেরেটাউটের কাছ থেকে বল কেড়ে নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন আর্জেন্তাইন তারকা পাওলো ডায়বালা। ফাউল করে তাঁকে রুখতে হয়। ঘটনার কাছাকাছি ছিলেন রেফারি। তিনি পেনাল্টির নির্দেশ দিতে এক মুহূর্তও দেরি করেননি। স্পটকিক থেকে জাল কাঁপাতে অসুবিধা হয়নি ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর (২-০)। এরপর জুভেন্তাসের প্রাধান্য ছিল সংশয়াতীত। তবে ১৮ মিনিটে নিশ্চিত পেনাল্টি থেকে বঞ্চিত হয় রোমা। পেলিগ্রিনির শট গোললাইনের সামান্য আগে দাঁড়ানো র্যাবিয়টের হাতে লাগে। কিন্তু রেফারি খেলা চালিয়ে যান।
বিরতির পর অবশ্য রোমা ম্যাচে ফেরার চেষ্টা চালায় রোমা। ৬৫ মিনিটে ফ্লোরেঞ্জির পাস থেকে নেওয়া এডিন জেকোর শট পোস্টে ধাক্কা খায়। এই পর্বে রোমার পাসিং ফুটবল সামলাতে হিমসিম খেয়েছে জুভেন্তাস রক্ষণ। ৬৭ মিনিটে পোস্টের কাছে থাকা অ্যালেক্স স্যান্ড্রো হ্যান্ডবল করায় পেনাল্টি পায় হোম টিমটি। নিখুঁত শটে তা কাজে লাগাতে ভোলেননি পেরোত্তি (২-১)। এরপর পরিবর্ত হিসেবে নামা গঞ্জালো ইগুয়েনের গোল অফ-সাইডের কারণে বাতিল হয়। সহজ সুযোগ নষ্ট করেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোও। ম্যাচের শেষপর্বে দুই দলই গোলের সুযোগ পেলেও তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ হয়। এই ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট পেলেই চতুর্থ স্থানে উঠে আসতে পারত রোমা। কিন্তু তা না হওয়ায় যথেষ্ট হতাশ ফ্লোরেঞ্জি-ডেকোরা।