কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
পিয়ারলেসের কোচ জহর দাস রবিবার বলেছিলেন,‘এবার লিগে ক্রোমা, কামো, ডুডোজ, ক্যালনরা চমৎকার খেলেছে। জলকাদার মাঠে খেলাটা ওরা রপ্ত করেছে। খেপ খেলা সবসময় সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু শহরতলি কিংবা জেলার কর্দমাক্ত মাঠে খেলায় জলকাদার মাঠে মানিয়ে নিতে পেরেছে। তবে এটাও ঠিক, স্প্যানিশ খেলোয়াড়দের মান নিয়েও সংশয় রয়েছে।’ ঘটনাচক্রে আগামী তিন মাস খেপই ভরসা ক্রোমা-কামোদের। কারণ কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের অধিকাংশ দলের প্র্যাকটিসই বন্ধ হয়ে যাবে লিগের পর। প্রায় সব অপ্রধান ক্লাবের সঙ্গেই ফুটবলারদের চুক্তি চার মাসের। ২০১৪ সালে ত্রিনিদাদ-টোবাগোর হয়ে বিশ্বকাপের দলে থাকা অ্যান্টনি উল্ফ বললেন, ‘সেই জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এখন তো কোথাও সই করা যাবে না।’ কলকাতা লিগে ১৩টি গোল করে আনসুমানা ক্রোমা এখন নায়ক। মঙ্গলবার উত্তরপাড়ার হাসপাতাল মাঠে ক্রোমাকে সংবর্ধনা দেবে নেতাজি ব্রিগেড। চ্যাম্পিয়নশিপ প্রশ্নে এখন বজায় আছে অ্যান্টি ক্লাইম্যাক্স। তা অনুধাবন করে পিয়ারলেস মঙ্গলবারের মিলন উৎসব রাতের দিকে পিছিয়ে দিল।
লিগের নায়কদের নিতে চাইছে গোকুলাম: এবারের কলকাতা লিগের নায়কদের দিকে নজর ডুরান্ড কাপ জয়ী গোকুলাম এফসি’র। ক্রোমা ও কামোর এজেন্ট সোনাই চন্দ্রর সঙ্গে রবিবার রাতেই কথা বলেছে তারা। জানুয়ারি থেকে ক্রোমাকে ডুরান্ডে চোখ টানা মার্কাসের পাশে খেলাতে চাইছে দক্ষিণের ক্লাব। চার্চিলের অফারও আছে ক্রোমার কাছে। ক্যালনকে নিতে চাইছে তাঁর পুরানো দল আইজল এফ সি। কামোকে বাজিয়ে দেখেছে চার্চিল ও গোকুলাম। জানুয়ারি থেকে আই লিগের ক্লাবে ছড়িয়ে যাবেন লিগের নায়করা। ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ভয়ে দুই প্রধান রেখে দিতে বাধ্য হচ্ছে স্প্যানিশদের। তাই লিগের নায়কদের কোনও অফার নেই দুই প্রধানের কাছে।