কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
সোমবার আইএফএ কর্তারা লিগ শেষ করতে পশ্চিমবঙ্গ পুলিসের শীর্ষ আধিকারিকদের কাছে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যায় বিধাননগর পুলিস কমিশনারেটের অফিসে গিয়ে ২ কিংবা ৩ অক্টোবর যুবভারতী স্টেডিয়ামে ইস্ট বেঙ্গল-কাস্টমস ম্যাচটি করার প্রস্তাব দেন। কমিশনারেট সেই প্রস্তাব মানেনি। নদিয়ার পুলিস সুপারকে গোটা দিন ধরেই আইএফএ অনুরোধ করে ২ অক্টোবর ম্যাচটি করে দিতে। কিন্তু নদিয়া পুলিস সুপার রাজি হননি। এমনকী কল্যাণী স্টেডিয়ামের ইনচার্জ নীলিমেশ রায় চৌধরি কিছু পুলিশ, বাউন্সার আর নিরাপত্তারক্ষীকে দিয়ে ম্যাচ করানোর প্রস্তাব দেন। এই নিয়ে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে আইএফএ’কে বাঁচিয়ে দিতে পারে কাস্টমসই। সোমবার ময়দানের ১৮ জন মালিকে ডেকে আইএফএ’র তরফ থেকে জামা-কাপড় আর মিষ্টি তুলে দেওয়া হয়। আইএফএ’র এই রকম উদ্যোগ আগে দেখা যায়নি। এদিকে, রবিবারের ইস্ট বেঙ্গলের চিঠির জবাব দেননি আইএফএ সচিব জয়দীপ মুখার্জি। ইস্ট বেঙ্গল তাই আইএফএ’কে মামলার প্রছন্ন হুমকি দিয়ে রেখেছে। কাস্টমস শেষ পর্যন্ত দল না নামালে লিগ নিয়ে মামলা হতে পারে। এই ভাবে শতবর্ষে লিগ হাতছাড়া হওয়ার ব্যাপারটি মানতে পারছেন না সাবেক কর্তারা।