সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
নদীয়া জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, পোস্টাল ব্যালটে ভোটগ্রহণ নিয়ে সমস্ত রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সুষ্ঠুভাবে পোস্টাল ব্যালটের ভোট সম্পন্ন করতে আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
প্রসঙ্গত, ১৩ মে কৃষ্ণনগর লোকসভায় নির্বাচনের আগে ভোটকর্মীদের ভোট নেওয়া হবে।
সব মিলিয়ে প্রায় ৬ হাজার ৭০০র বেশি পোলিং পার্সন ও মাইক্রো অবজার্ভার পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। মোট ১৬টি ভেন্যুতে তাঁদের এই ভোটগ্রহণ হবে। তাই মূল নির্বাচনের আগে একে প্রস্তুতি ম্যাচ হিসেবেই দেখছে নদীয়া জেলা প্রশাসন। এমনকী পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেওয়া নিয়েও বেশকিছু নিয়মকানুনে পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন। এবার কেউ পোস্ট অফিসের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালটের ভোট দিতে পারবেন না। নির্দিষ্ট কেন্দ্রে গিয়েই ভোটকর্মীদের ভোট দিতে হবে।
এমনকী ভোটকর্মী অন্য জেলার বাসিন্দা হলেও পোস্টাল ব্যালট তাঁর জেলা থেকে আনাতে হবে প্রশাসনকে। তারপর ভোট প্রক্রিয়ার পর সেই ব্যালট পৌঁছে দিতে হবে সেই ভোটকর্মীর নিজের জেলায়। এক্ষেত্রে ভোটের গোপনীয়তা বজায় রাখা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। তবে গোটা প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর নদীয়া জেলা প্রশাসন। নদীয়া জেলায় কর্মরত এমন অন্য জেলার ভোট কর্মীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৯০০।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি ভেন্যুতে সিসি ক্যামেরায় নজরদারি চালানো হবে। সিসি ক্যামেরা এমন ভাবে রাখা হচ্ছে যাতে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেয়ার সময় ভোটদাতার বুক পর্যন্ত দেখা যায়। পাশাপাশি ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে ঢোকার সময় ভোটকর্মীকে ফোন অফ করতে হবে। কারণ রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় পোস্টাল ব্যালটের ভোটদানের ভিডিও তুলে ভাইরাল করার ঘটনা ঘটেছে। তার থেকে শিক্ষা নিয়ে জেলা প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত।