শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কল্পনা দে ও মিঠুন দে-র একমাত্র কন্যাসন্তান ছিল মধুজা। কল্পনার মামা লক্ষ্মীকান্ত বয়রার মেয়ে শুভশ্রী। তাদের বাড়ি ঝাড়খণ্ডের মুরাবেড়িয়ায়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁদের পরিবার একটি উৎসবে অংশ নিতে মড্ডা গ্রামে এসেছিলেন। তারপর বিকেলে দুই শিশু মিলে বাড়ির বাইরে খেলতে যায়। বেশ কিছুক্ষণ তাদের দেখতে না পাওয়ার পরই খোঁজ শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পার্শ্ববর্তী সমস্ত পুকুরে জাল ফেলে দেখা হয়। এমনকী আশেপাশের মাঠগুলিতেও তাদের খোঁজ চলতে থাকে। দুই শিশু কন্যা হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার খবর জানতে পেরে নানুর থানার পুলিসও আসে। কিন্তু প্রায় দু’ঘণ্টারও বেশি খোঁজাখুঁজির পরও তাদের পাওয়া যায়নি। পরে মৃত শিশুকন্যার বাড়ির পাশের একটি কচুরিপানা ভর্তি পুকুরে ছোট বাচ্চার জুতো ভাসতে দেখেন স্থানীয়রা। সেখান থেকেই উদ্ধার করে তড়িঘড়ি তাদের স্থানীয় খুজুটিপাড়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। মর্মান্তিক এই ঘটনাকে ঘিরে সমগ্র এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ ও নানুরের তৃণমূল বিধায়ক বিধানচন্দ্র মাঝি। তাঁরা মৃত শিশুদের পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।