একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
কণিকা ময়নাগুড়ি কলেজের ছাত্রী। তিনি সাইতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। ছোট থেকেই আর্চারি খেলায় তাঁর প্রতিভা দেখতে পেয়েছিলেন স্কুলের শিক্ষকরা। এরপর বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে পুরস্কার জিতেছেন। আগামীতে আরও ভালো জায়গায় গিয়ে পৌঁছাক কণিকা, সেটাই চাইছেন তাঁর প্রাক্তন স্কুলের ক্রীড়া শিক্ষক পার্থপ্রতিম রায় প্রধান।
পার্থপ্রতিমবাবু বলেন, খেলাধুলোর প্রতি যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে কণিকার। আমরাও চেষ্টা করছি কীভাবে এই ধনুক কিনে দেওয়া যায়। কারণ, আগামীতে যে টুর্নামেন্ট রয়েছে সেখানে অত্যাধুনিক ধনুকের প্রয়োজন রয়েছে। যার দাম প্রায় আড়াই থেকে তিন লক্ষ টাকা। অচিরে একটি প্রতিভা হারিয়ে যায় সেটা আমরা চাই না। আমরা ওঁকে সাহায্য করছি, আরও কেউ সহযোগিতা করলে ভালো হয়। কণিকা বলেন, আমার বাবা টোটোচালক। এই ধনুক কেনা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। আমি খেলতে চাই। আগামীতে বড় টুর্নামেন্ট রয়েছে। কি করে খেলব সেটাই ভাবছি। সেই টুর্নামেন্টের আগে আমার অনুশীলন করা উচিত। সেকারণেই এই অত্যাধুনিক ধনুকের প্রয়োজন রয়েছে। দেখা যাক কী হয়। নিজস্ব চিত্র