একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
আগামী ১ জুন ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন। এই কেন্দ্র থেকে পরপর দু’বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন অভিষেক। এবার হ্যাটট্রিকের লক্ষ্য নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা। কালীঘাটের বাড়ি থেকে বেরিয়েহাঁটা শুরু করেছিলেন অভিষেকের। কর্মী-সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীর উপচে পড়া ভিড়কে সঙ্গী করে অভিষেক যখন জেলাশাসককের দপ্তরে পৌঁছলেন, আকারটা বিশাল পদযাত্রার। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সমস্ত বিধায়ক, পঞ্চায়েত ও পুরসভার জনপ্রতিনিধিরা অভিষেকের সঙ্গে পা মিলিয়েছেন। ঢাক-ঢোল, শঙ্খ আর উলুধ্বনি সঙ্গে নাগাড়ে পুষ্পবৃষ্টি—সবার আর্শীবাদ পাথেয় করে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন অভিষেক।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর জেলাশাসকের দপ্তরের বাইরে এসে জয়ের প্রত্যয়ী সুর শোনা গিয়েছে অভিষেকের গলায়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে অভিষেক জিতেছিলেন ৩ লক্ষ ২০ হাজার ৫৯৪ ভোটে। এবার সেই ভোটের ব্যবধান বাড়ানোই লক্ষ্য তাঁর। তিনি বলেছেন, দক্ষিণ কলকাতায় আমার বেড়ে ওঠা। কিন্তু আমার কর্মভূমি ডায়মন্ডহারবার। আমার পরিবার ডায়মন্ডহারবার। মানুষের জন্য কাজ করেছি। বিশ্বাস করি, মানুষ আমায় নিরাশ করবেন না। আগের যা জয়ের ব্যবধান ছিল, তা বাড়বে। উন্নয়নে ডায়মন্ডহারবার যেমন এক নম্বর, তেমনই জয়ের ব্যবধানেও এক নম্বরে স্থানে থাকবে বলে আমি আশাবাদী। এলাকার জন্য তিনি যে কাজ করেছেন, সেই উন্নয়নের পরিধি তৃতীয়বারের জন্য জিতে আসলে, তা আরও বাড়াতে চান ডায়মন্ডহারবারের তৃণমূল প্রার্থী। বিরোধীরা প্রচার করুক, মনোনয়নপত্র জমা দিক, তাতে কোথাও কোনও অসুবিধা হলে তাঁকে বলার অনুরোধ জানিয়ে সৌজন্যের নজিরও গড়েছেন অভিষেক।