একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
মহিলা কমিশনের এই দাবির কথা প্রকাশ্যে আসতেই কর্ণাটক সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রেভান্নার কাকা এইচ ডি কুমারস্বামী। তাঁর দাবি, অশ্লীল ভিডিওর তদন্তে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া যে বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করেছে, সেই দলের সদস্যরা কংগ্রেস সরকারের হয়ে মিথ্যা বিবৃতি নেওয়ার জন্য নির্যাতিতাদের ভয় দেখাচ্ছে। কুমারস্বামীর দাবি, সিটের সদস্যরা নির্যাতিতাদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। তাঁদের কথামতো বিবৃতি না দিলে নির্যাতিতাদের বিরুদ্ধে পতিতাবৃত্তির অভিযোগ আনা হবে বলেও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাঁর প্রশ্ন, এভাবে কী করে তদন্ত চলতে পারে।
এক মহিলাকে অপহরণের অভিযোগে প্রোজ্জ্বলের বাবা এইচ ডি রেভান্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কুমারস্বামীর প্রশ্ন, ‘যে নির্যাতিতা অপহৃত হয়েছিলেন বলে অভিযোগ, তাঁকে কোথায় রাখা হয়েছে? কেন তাঁকে আদালতে পেশ করা হল না? নির্যাতিতাদের ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়াকে কি আপনি সমর্থন করেন?’ তবে প্রোজ্জ্বলকে কোনওভাবেই তিনি আড়াল করছেন না বলেও জানিয়েছেন কুমারস্বামী। অন্যদিকে, সিট ঠিকভাবেই তদন্ত চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্ণাটকের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জি পরমেশ্বর। তিনি বলেন, ‘সিট ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে। রাজ্য সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। সিটের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ থাকে, জানান।’
উল্লেখ্য, হাসানের সাংসদ প্রোজ্জ্বল রেভান্নার বিরুদ্ধে কয়েক হাজার মহিলার অশ্লীল ভিডিও তুলে রাখার অভিযোগ ওঠে। তারপর থেকেই প্রোজ্জ্বলের আর খোঁজ নেই। তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই ব্লু কর্নার নোটিস জারি করেছে।