সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
পুরসভার দাবি, তারা বছরভর মশা তাড়াতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে। তবে গরমে মশার প্রকোপ বৃদ্ধির সমস্যা কার্যত স্বীকার করে পুরসভা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করেছে। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মশার তেল স্প্রে করা হচ্ছে। নিকাশিনালা গুলি নিয়মিত পরিষ্কার করার পাশাপাশি ব্লিচিং পাউডার ছড়ানো হয়। সেই সঙ্গে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা বাড়ানো এবং তথ্য সংগ্রহের কাজ করা হচ্ছে। শহরের বাসিন্দা অমল দাস বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় বৈশাখের তীব্র দাবদাহে মশার উপদ্রব বেড়েছে। আরএক বাসিন্দা সুশীল সরকার বলেন, বাড়ির ছেলেমেয়েদের সন্ধ্যাবেলাতেই মশারি টাঙিয়ে পড়তে বসতে হচ্ছে।
কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, গরমের সময় মশার প্রকোপ সব জায়গাতেই কিছুটা বাড়ে। শহরেও বেড়েছে এটা ঠিক। তবে আগের তুলনায় অনেক কম রয়েছে। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মশা মারার তেল স্প্রে করা হচ্ছে। শহরের নিকাশিনালাগুলি নিয়মিত পরিষ্কার করার কাজ চলে। প্রতিদিন ৬০ জন সাফাই কর্মী শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করছে। বৃষ্টি হলে মশা আরও কমে যাবে। তবে শহরবাসী ও ব্যবসায়ীদের আরও সচেতন হওয়ার অনুরোধ করেন তিনি। বলেন, কেউ যাতে ড্রেনে বা যত্রতত্র আবর্জনা না ফেলেন।