উচ্চ অববাহিকায় ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে গঙ্গা, ফুলহার, মহানন্দা প্রভৃতি নদনদীর জল বাড়ছে। ফলে মালদহে ওইসব নদী ক্রমশ ফুলেফেঁপে উঠছে।
নিউ আলিপুরদুয়ার থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ১৯৯২ সালে চালু হয়েছিল তিস্তা-তোর্সা এক্সপ্রেসের যাত্রা। তখন থেকে ডিজেল ইঞ্জিনেই ট্রেনটি চলত।
বিজেপি দেশকে ধ্বংস করছে। ওদের প্রতিহত করতে হবে। বৃহস্পতিবার দিনহাটা উপনির্বাচনে এভাবেই গেরুয়াশিবিরকে আক্রমণ করলেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী।
বৃষ্টি থেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন নদীতে জল নামতে শুরু করেছে। কিন্তু, জল কমলেও শিলিগুড়ির মাটিগাড়ায় ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর বালাসন সেতুর অবস্থান আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে।
তিস্তার জলস্ফীতিতে মেখলিগঞ্জ মহকুমার কুচলিবাড়ি সহ চারটি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দারা ব্যাপক দুর্ভোগে পড়েছেন। সবচেয়ে করুণ অবস্থা কুচলিবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের ধাপড়াহাট বাজার সহ ২৫ পয়েস্তি গ্রাম।
মঙ্গলবার থেকে টানা দু’দিন প্রবল বৃষ্টিতে শিলিগুড়ি শহরের রাস্তাঘাটের যথেষ্ট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। একটি কালভার্ট ও কিছু হাইড্র্যান্ট ভেঙে গিয়েছে।
কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। আর্থিক যোগ শুভ। ব্যয় বাড়বে। সম্পত্তি নিয়ে শরিকি ... বিশদ
সোমেন পাল গঙ্গারামপুর: ঝাড়খণ্ডের দুষ্কৃতী দল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ঢুকে দুষ্কৃতীমূলক কাজ করার ছক কষেছে। তাদের টার্গেট, রেশন ডিলার এবং পেট্রল পাম্পের মালিক। গোপন সূত্রে এই খবর পেয়ে বুধবার রাত থেকে তৎপর হয়েছে জেলা পুলিস। পুলিসের গোয়েন্দা বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের দুষ্কৃতীদের টিম জেলায় প্রবেশ করেছে। কালীপুজোর আগে রেশন ডিলার ও এলপিজি গ্যাসের ডিলারদের বাড়ি বা প্রতিষ্ঠানে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ছক রয়েছে দুষ্কৃতীদের। পুলিস সূত্র মারফত জানতে পেরেছে, ইতিমধ্যেই জেলার গঙ্গারামপুর মহকুমা ও বালুরঘাট মহকুমা এলাকায় তারা ঘুরে দেখেছে। এরপরই জেলা পুলিসের তরফে থানাগুলিকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাতে টহলদারি বাড়ানো থেকে শুরু করে রাজ্য ও জাতীয় সড়কে নাকা চেকিং শুরু হয়েছে। পুলিসের তরফে রেশন ডিলার ও এলপিজি গ্যাসের ডিলারদের সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বুধবার থেকে পুলিসের মেসেজ পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। যদিও কবে ঘটনা ঘটবে তেমন কোনও ইঙ্গিত পুলিস না পেলেও নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি দুষ্কৃতীদের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি শুরু করেছে।
গঙ্গারামপুর মহকুমার পুলিস আধিকারিক দীপকুমার দাস বলেন, কালীপুজোর সামনে বাইরে থেকে জেলায় এসে যাতে কোনও দুষ্কৃতী দল অপরাধমূলক কাজ করতে না পারে, সেজন্য আমরা নিরাপত্তা কঠোর করেছি। আমরা সূত্র মারফত কিছু তথ্য পেয়েছি। সেই অনুযায়ী তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কিছু ব্যবসায়ীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আমরা রাতে রাজ্য ও জাতীয় সড়কে পেট্রলিং ও নাকা চেকিং চালাচ্ছি। সন্দেহজনক কাউকে দেখলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জেলায় যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য আমরা তৎপর রয়েছি।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার এমআর ডিলার সংগঠনের সভাপতি কমলেশ ফৌজদার বলেন, পুলিসের তরফে সংগঠনগত ভাবে আমরা একটি সংবাদ পেয়েছি। জেলায় কিছু দুষ্কৃতী ঢুকেছে। তারা গ্যাসের ডিলার ও রেশন ডিলারদের বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে। পুলিস আমাদের সদস্যদের সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছে। কোনও সন্দেহজনক ব্যক্তি বাড়ির আশপাশে ঘুরলে থানায় জানাতে বলেছে। সদস্যদের আমরা রাতে বাড়ি থেকে বের হতে নিষেধ করেছি। সেই সঙ্গে রাতে কেউ ডাকলে যাতে দরজা না খোলে, সে ব্যাপারে আমাদের হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে মেসেজ দিয়ে দিয়েছি। সঙ্গে ব্লক ভিত্তিক থানার ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে।
গঙ্গারামপুর মহকুমার পুলিস আধিকারিক দীপকুমার দাস বলেন, কালীপুজোর সামনে বাইরে থেকে জেলায় এসে যাতে কোনও দুষ্কৃতী দল অপরাধমূলক কাজ করতে না পারে, সেজন্য আমরা নিরাপত্তা কঠোর করেছি। আমরা সূত্র মারফত কিছু তথ্য পেয়েছি। সেই অনুযায়ী তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কিছু ব্যবসায়ীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। আমরা রাতে রাজ্য ও জাতীয় সড়কে পেট্রলিং ও নাকা চেকিং চালাচ্ছি। সন্দেহজনক কাউকে দেখলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জেলায় যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেজন্য আমরা তৎপর রয়েছি।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার এমআর ডিলার সংগঠনের সভাপতি কমলেশ ফৌজদার বলেন, পুলিসের তরফে সংগঠনগত ভাবে আমরা একটি সংবাদ পেয়েছি। জেলায় কিছু দুষ্কৃতী ঢুকেছে। তারা গ্যাসের ডিলার ও রেশন ডিলারদের বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা নিয়েছে। পুলিস আমাদের সদস্যদের সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছে। কোনও সন্দেহজনক ব্যক্তি বাড়ির আশপাশে ঘুরলে থানায় জানাতে বলেছে। সদস্যদের আমরা রাতে বাড়ি থেকে বের হতে নিষেধ করেছি। সেই সঙ্গে রাতে কেউ ডাকলে যাতে দরজা না খোলে, সে ব্যাপারে আমাদের হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে মেসেজ দিয়ে দিয়েছি। সঙ্গে ব্লক ভিত্তিক থানার ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে।
