পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
সম্প্রতি দিনহাটা পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলার তথা পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য তৃণমূল নেতা জয়দীপ ঘোষকে বাড়িতে ঢুকে পুলিসের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় শাসকদলের নেতাকে পেটানোর প্রসঙ্গ টেনে বিধায়কের পুলিসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেওয়ার ঘটনায় জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিকেলে ভেটাগুড়ির খারিজা বালাডাঙায় পথসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফের পুলিসের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন দিনহাটার বিধায়ক। তিনি বলেন, ভেটাগুড়িতে বিজেপির কিছু গুন্ডা সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার ও জুলুমবাজি করছে। আমি অবাক হয়ে ভাবি দিনহাটার পুলিস কী করছে। এক বাড়িতে গিয়ে শুনলাম এক বছর আগে তাদের বাড়ি ভাঙচুর ও লুট হয়েছে। থানায় অভিযোগ করার পরও এক বছরের মধ্যে একজন অভিযুক্তকেও পুলিস ধরতে পারেনি। এর ফলে দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য বাড়ছে। আমরাও ঠিক করেছি হাত গুটিয়ে বসে থাকব না।
বিজেপির কোচবিহার জেলা সম্পাদক সুদেব কর্মকার বলেন, বিজেপিতে কোনও দুষ্কৃতী নেই। দুষ্কৃতীদের দল তৃণমূল। বিজেপি কারও উপর হামলা চালায় না। তৃণমূলই আমাদের দলের কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিচ্ছে। তাছাড়া বিধায়কের পোস্ট থেকে স্পষ্ট, একুশে বিজেপিই ক্ষমতায় আসবে বুঝে পুলিসও আর তৃণমূল নেতাদের কথা শুনছে না। যদিও বিধায়ক উদয়ন গুহের মন্তব্য নিয়ে কিছু বলতে রাজি হননি কোচবিহারের অতিরিক্ত পুলিস সুপার লাল্টু হালদার। তিনি বলেন, এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করব না। ফাইল চিত্র