কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৩ মে শহরের উন্নয়নমূলক কাজ নিয়ে প্রথম দফায় বৈঠক করেছে প্রশাসক বোর্ড। জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে প্রশাসক বোর্ড ফের মিটিং করবে। পুরসভার ১৮টি ওয়ার্ডে রাস্তাঘাট, পথবাতি ও হাইড্রেনের কাজ ও বাড়ি বাড়ি পানীয় জল প্রকল্পের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাস্তা ও ইলেকট্রিকের জন্য ১০ কোটি টাকার কাজ চলছে। এছাড়াও জল প্রকল্পের জন্য ৪১ কোটি টাকার ডিপিআর পুরদপ্তরের সবুজ সঙ্কেতের অপেক্ষায় রয়েছে।
গঙ্গারামপুর পুরসভার প্রশাসক অমলেন্দু সরকার বলেন, আমাদের তৃণমূল পরিচালিত বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়েছে। আমি পুরসভার চেয়ারম্যান হিসেবে আট মাস কাটিয়েছি। মেয়াদ শেষ হতেই রাজ্য পুরদপ্তর প্রশাসক নিয়োগ করেছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যেসব কাজ সময়ের মধ্যে শেষ হয়নি, সেসব কাজ আমরা শেষ করব। এটাই আমাদের টার্গেট। শহরবাসীর পাশে থেকেই আমরা কাজ করে যাব। আগের কাজের পাশাপাশি নতুন করেও কিছু কাজ হাতে নিয়েছি। তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য শহরের ১৮টি ওয়ার্ডে নতুন হাইড্রেন ও ড্রেনের সংস্কার করা। ১৮টি ওয়ার্ডে রাস্তা সংস্কার সহ কিছু নতুন রাস্তা তৈরি করব। কালীতলা মার্কেট, কলোনি উৎসব ভবনে নতুন করে ইলেকট্রিকের কাজ, ২৮টি হাইমাস্ট ও শিববাড়ি থেকে বোরডাঙ্গী, নিউমার্কেট থেকে বিডিও অফিস পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে পথবাতি ৫০ শতাংশ হয়েছে। আমাদের যে বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল, সেজন্য ৪১ কোটি টাকার ডিপিআর পুরদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। আমরা তার বাস্তব রূপ দিতে উদ্যোগী হয়েছি।
গঙ্গারামপুর পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য অর্পিতা ঘোষ বলেন, আমি বালুরঘাট পুরসভায় প্রশাসক বোর্ডে রয়েছি। শহরবাসীর জন্য আমরা উন্নয়ন মূলক কাজের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমরা শহরের নিকাশি নালা ও পানীয় জল পরিষেবার উপর গুরুত্ব দিয়েছি। রাজ্যের আর ১০টি পুরসভার মতো আমরা গঙ্গারামপুর পুরসভার মানুষের জন্য কাজ করছি। আমি রাজ্যসভায় আছি ও গঙ্গারামপুরের বিধায়ক আমাদের কমিটিতে রয়েছেন। পুরসভার কোনও কাজ আটকে থাকলে তা দ্রুত আমরা শেষ করব।