ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার সকালেও ভবানীগঞ্জ বাজারে ব্যাপক ভিড় ছিল। বাজারে যাতে কোনওভাবেই কালোবাজারি না হয় সেজন্য মহকুমা প্রশাসন ও পুলিস নজরদারি চালিয়েছে। তবে অনেক জায়গাতেই নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার বিষয়টি মানা হচ্ছে না। এদিনও শহরের নানা রাস্তায় লকডাউনকে উপেক্ষা করে অনেকে রাস্তায় বেরিয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুমিত গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, আমরা আলাদা একটি হাসপাতাল খোলার চেষ্টা করছি। আগামীতে প্রয়োজনে সেখানেই চিকিৎসা করা হবে। আমরা এজন্য জায়গা খুঁজছি। মেডিক্যাল কলেজে দু’জন আইসোলেশনে ভর্তি রয়েছেন। এছাড়া ৫০০০ মানুষকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোচবিহার জেলা ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক চাঁদমোহন সাহা বলেন, প্রশাসন আগেই সকাল ৭টা থেকে ১১টা পর্যন্ত নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান খোলা রাখার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে। কিছু মানুষ চাহিদার তুলনায় বেশি সামগ্রী কিনছেন। চালের দোকানে ভিড় ছিল। আমরা সতর্ক আছি। ব্যবসায়ীদেরও বলা আছে কোনওভাবেই দাম বেশি নেওয়া চলবে না।