ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
করোনার ভাইরাসের চেন ভাঙতে দেশজোড়া লকডাউন বৃহস্পতিবার দ্বিতীয়দিনে পড়ে। খাদ্যসামগ্রী কেনার জন্য দোকানে দোকানে ভিড় ছিল। যদিও নিরাপদ দূরত্বে থেকে কেনাকাটা করতে পুলিস কর্মীরা সকলকে অনুরোধ জানান। কোথাও আনাজপাতির কালোবাজারি হচ্ছে কি না তা প্রশাসনিক আধিকারিকরা খতিয়ে দেখেন। জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি দুই শহরে একই ছবি ধরা পড়ে।
জলপাইগুড়ির মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রমেন্দ্রনাথ প্রামাণিক বলেন, বুধবার পর্যন্ত জেলায় আইসোলেশনে সাতজন ছিলেন। জেলায় করোনা আক্রান্তের কোনও খবর নেই। অন্যদিকে এদিন শিলিগুড়ির বাগরাকোর্ট, সুভাষপল্লি, মহাবীর স্থান, মাটিগাড়া বাজারে সকাল থেকে ক্রেতারা ভিড় জমিয়েছিলেন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিসের টহলদারি চলে। দুপুরে হিলকার্ট রোডের মহাত্মা গান্ধী মোড়ের কাছে এক ব্যক্তি দীর্ঘক্ষণ অচৈতন্য অবস্থায় পড়েছিল। পরে তাঁকে পুলিস শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।