বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
বাসিন্দাদের অভিযোগ, নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে, জলপাইগুড়ি দিনবাজারের সব্জি ও মাছ বাজারে জল ঢুকে যাওয়ায় এদিন করলা সেতুর উপর ব্যবসায়ীরা দোকান সাজিয়ে বসেন। ফলে সেতু দিয়ে টোটো, বাইক, সাইকেল চলাচলে সমস্যা হয়। বাসিন্দাদের দাবি, শহরের নিকাশি ব্যবস্থা দীর্ঘ বছর ধরে বেহাল। এজন্য প্রতিবছর বর্ষায় শহরের বাসিন্দাদের এমন কষ্টের মধ্যে পড়তে হয়।
জলপাইগুড়ি পুরসভার তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলার সৈকত চট্টোপাধ্যায় বলেন, শনিবার রাত থেকে জলপাইগুড়ি শহরে টানা বৃষ্টিপাত হয়েছে। পুরসভা যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে কাজ করে চলেছে। যেসব স্থানে জলের কারণে বাসিন্দারা সমস্যায় পড়েছেন সেখানে ত্রিপল ও শুকনো খাবার দেওয়া হচ্ছে। জল নিকাশি আটকে রয়েছে এমন জায়গায় জেসিবি লাগিয়ে পরিষ্কার করে দেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে, শনিবার রাত থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি ব্লকের বেশকিছু জায়গায় জল জমে যায়। পদমতী এলাকার তিস্তার চর, আমগুড়ি জলঢাকার চর, ময়নাগুড়ি হাসপাতাল পাড়ার নিচু অংশে, মধ্যখাগড়াবাড়ি এলাকায় জল জমে ঘোরাল পরিস্থিতি তৈরি হয়। তবে বেলার দিকে বৃষ্টি কমতেই জল নামতে শুরু করে। এদিকে পদমতী ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বালাসন দাসপাড়ায় ধরলা নদীতে ভাঙন শুরু হয়েছে। ময়নাগুড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তৃণমূলের শিবম রায় বসুনিয়া বলেন, ওই এলাকায় ধরলা নদীর পাড় ভাঙছে বলে খবর পেয়েছি। আমরা এনিয়ে দ্রুত পদক্ষেপ করছি। এদিক সকালে ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় জল জমলেও বেলার দিকে নেমে