সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
অভিযোগ ঘিরে তত্পর হয়েছে কর্ণাটক সরকারও। শনিবার রেভন্তের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধারামাইয়া। তিনি জানান, এই ঘটনায় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রাজ্য সরকারের কাছে সিট তদন্ত চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত।
এই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই কর্ণাটকে অস্বস্তিতে পড়েছে বিজেপিও। এবার তারা জেডিএসের সঙ্গে জোট করে লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করছে। এই ঘটনায় বিজেপির নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কর্ণাটকের উপ মুখ্যমন্ত্রী ডি কে শিবকুমার। রেভান্নার শাস্তি দাবি করে রাস্তায় নেমেছেন কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। দলের এক্স হ্যান্ডলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে রেভান্নার ছবি শেয়ারও করা হয়। পাশাপাশি ওই পোস্টে কংগ্রেস দাবি করেছে, কয়েক হাজার মহিলাকে নির্যাতন করে তাঁদের ভিডিও তুলে রেখেছেন রেভান্না। তাঁর এই কার্যকলাপ বিজেপি জানত বলেও দাবি হাত শিবিরের। যদিও এই ঘটনায় দূরত্ব বজায় রাখতে চাইছে বিজেপি। ভিডিও বা রাজ্য সরকারের সিট গঠন নিয়ে দল হিসেবে কোনও মন্তব্য করা হবে না বলে জানিয়েছেন দলের মুখপাত্র এস প্রকাশ।
ঘটনার মুখ খুলেছেন জেডিএস নেতা ও রেভান্নার কাকা এইচ ডি কুমারস্বামী। তিনি জানান, তদন্তে কী উঠে আসছে, তার জন্য অপেক্ষা করছেন তিনি। কেউ দোষ করলে তাকে রেয়াত করা হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী জানান, রেভান্নার দেশ ছাড়ার বিষয়েও তাঁর কিছু জানা নেই। যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে রেভান্নাকে দেশে ফেরানোর দায়িত্ব সিটের বলেও মন্তব্য করেন কুমারস্বামী।