সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
গত ২১ এপ্রিল রাজস্থানের বাঁশওয়াড়ায় নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি দাবি করেন, বিরোধীরা ক্ষমতায় এলে সম্পদ মুসলিম, অনুপ্রবেশকারীদের মধ্যে বিলিয়ে দেবে। ‘শহুরে নকশাল’রা মা-বোনদের মঙ্গলসূত্র পর্যন্ত ছাড়বে না বলেও মন্তব্য করেন মোদি। তাঁর এহেন বক্তব্যের পরই সরব হয় বিরোধীরা। যদিও এসবের তোয়াক্কা করেননি মোদি। দু’দিন পর রাজস্থানের টঙ্কে অন্য একটি জনসভায় তিনি জানিয়ে দেন, ‘বেশ করেছি, বলেছি। প্রয়োজনে আবারও বলব।’
‘কনস্টিটিউশনাল কনডাক্ট গ্রুপ’ নামে একটি সংগঠনের নামে ওই ৯৩ জন প্রাক্তন আমলা চিঠিতে জানিয়েছেন, তাঁরা কেন্দ্র ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সামলেছেন। তাঁরা কোনও দলের সঙ্গে যুক্ত নন। শুধুমাত্র সংবিধানের প্রতি দায়বদ্ধ। প্রাক্তন অধ্যাপক জগদীপ ছোকার যে চিঠিটি লিখেছেন, সেটিকে তাঁরা সমর্থন জানাচ্ছেন। তাঁদের আশা, এবার নির্বাচন কমিশন বিদ্বেষ ভাষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সহ বাকি দুই নির্বাচন কমিশনারকে লেখা চিঠিতে অধ্যাপক ছোকার দাবি করেছেন, এভাবে বিদ্বেষ ভাষণ দিয়ে মোদি আদর্শ আচরণবিধি ভঙ্গ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের ইউটিউব লিঙ্ক দিয়ে রীতিমতো
সময় ধরে ধরে কী কী আপত্তিজনক মন্তব্য করা হয়েছে, তা চিঠিতে উল্লেখ করেছেন ছোকার। এই ধরনের মন্তব্যের ফলে দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা বাড়ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। বাঁশওয়াড়ার ওই ভাষণ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে এখনও পর্যন্ত ২ হাজার ২০০-র বেশি অভিযোগপত্র জমা পড়েছে।