সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
দ্বিতীয় দফায় প্রাথমিকভাবে ৮৯টি আসনে ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মধ্যপ্রদেশের বেতুলে বহুজন সমাজ পার্টির প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোটগ্রহণ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছিল। বেতুলে ভোটগ্রহণ হবে ৭ মে তৃতীয় দফায়। এদিন যে ১৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভোট হল তার মধ্যে গোটা কেরলে এই দফাতেই ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়ে গেল। এই রাজ্যে মোট আসন ২০টি। দক্ষিণের আরও এক রাজ্য কর্ণাটকে এই দফায় ভোট হয়েছে ১৪টি আসনে। রাজস্থানের ১৩টি, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রের আটটি করে আসন, মধ্যপ্রদেশের সাতটি, অসম ও বিহারের পাঁচটি করে, ছত্তিশগড়ের তিনটি আসনে ভোট হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীর, মণিপুর ও ত্রিপুরার একটি করে আসনেও এদিন ভোটগ্রহণ হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় বিশিষ্ট ভোটারদের মধ্যে ছিলেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন, ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তি ও তাঁর স্ত্রী সুধা মূর্তি, অভিনেতা প্রকাশ রাজ, টিম ইন্ডিয়ার কোচ রাহুল দ্রাবিড়, প্রাক্তন ক্রিকেটার অনিল কুম্বলে প্রমুখ।
দ্বিতীয় দফায় বাড়তি নজরে ছিল কেরল। এই রাজ্যেরই ওয়েনাড় আসন থেকে ফের প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। তিরুবনন্তপুরম আসন থেকে টানা চতুর্থবার জেতার লক্ষ্যে প্রার্থী হয়েছেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। তার বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরকে। এই দফায় নজরকাড়া আসনগুলির মধ্যে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের মথুরা ও মিরাটও। মথুরায় এবারও বিজেপি প্রার্থী করেছে অভিনেত্রী সাংসদ হেমা মালিনীকে। রামমন্দির নির্মাণের হাওয়া কাজে লাগাতে মিরাট আসনে বিজেপির চমক টিভি শো রামায়ণের ‘রাম’ অভিনেতা অরুণ গোভিল।
দ্বিতীয় দফায় মোট প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ২১০ জন। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭৪ জন প্রার্থী ছিল বিএসপির। এই দফায় বিজেপি প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৬৯ জন। কংগ্রেস প্রার্থী ছিলেন ৬৮ জন। দ্বিতীয় দফায় ভোট হওয়া ৮৮টি আসনের মধ্যে ২০১৯ সালে ৬৫টি আসন ছিল এনডিএ-র ঝুলিতে। তার মধ্যে এককভাবে বিজেপি জিতেছিল ৫৩টি। গতবার ‘ইন্ডিয়া’ শিবিরের ঝুলিতে গিয়ছিল ২৩টি আসন।