একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
মধ্যপ্রদেশের মোরেনায় এক জনসমাবেশে মোদি দাবি করেন, মায়ের সম্পত্তির কোনও অংশ যাতে সরকারি কোষাগারে না যায়, তার জন্য ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর রাজীব গান্ধীর সরকার উত্তরাধিকার কর তুলে দেয়। অথচ, সেই কংগ্রেস এখন ফের উত্তরাধিকার কর চালুর পরিকল্পনা করছে। ওরা ক্ষমতায় এলে সাধারণ মানুষের পকেট কাটবে। এই প্রসঙ্গে রাজীব গান্ধী মন্ত্রিসভার অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার একটা অংশও তুলে ধরেন তিনি।
এরপরই এই ইস্যুতে মোদিকে পাল্টা টার্গেট করে হাত শিবির। সোশ্যাল মিডিয়ায় জয়রাম রমেশ দাবি করেন, ‘ফের একবার মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন তিনি (মোদি)। ১৯৮৫ সালের ১৬ মার্চ বাজেট বক্তৃতায় তৎকালীন অর্থমন্ত্রী ভি পি সিং এস্টেস্ট ট্যাক্স তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বক্তৃতার ৮৮ নম্বর অনুচ্ছেদে এর কারণও ব্যাখ্যা করা আছে।’ ওই পোস্টে তিনি আরও জানিয়েছেন, ১৯৭০ সালেই ইন্দিরা গান্ধী তাঁর এলাহাবাদের পৈতৃক সম্পত্তি জওহরলাল নেহরু মেমোরিয়াল ফান্ডকে দান করে দিয়েছিলেন।
প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর ঘনিষ্ঠ পরামর্শদাতা তথা অন্যতম থিংক ট্যাঙ্ক বিদেশবাসী স্যাম পিত্রোদা প্রস্তাব দিয়েছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে বিপুল সম্পদ পাওয়া ধনীদের কিছু সম্পদের উপর ট্যাক্স আরোপ করা হোক। যদিও কংগ্রেস স্পষ্ট করে দিয়েছে, এই প্রস্তাবের সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। তাসত্ত্বেও নির্বাচনের ময়দানে এই ‘উত্তরাধিকার ট্যাক্স’কেই আক্রমণের হাতিয়ার করেছেন নরেন্দ্র মোদি।