পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
‘সুট বুট কা সরকার’ বলে মোদিকে আগেই তোপ দেগেছেন রাহুল। ঠাকুরমা ইন্দিরা গান্ধীর ‘গরিবি হটাও’ স্লোগানের সুরই শোনা যাচ্ছে তাঁর গলায়। অবশ্য অন্য আঙ্গিকে। জাতিভিত্তিক জনগণনা হবেই বলে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে জানিয়ে দিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি। বললেন, ‘গরিবদের চিহ্নিত করতেই এই জনগণনা। এর সঙ্গে জাতপাতের কোনও যোগ নেই। লক্ষ্য, সুবিচার পাইয়ে দেওয়া। গরিবদের অর্থনৈতিক অবস্থান বদল।’ প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তাঁর তোপ, ‘নরেন্দ্র মোদি গরিবের নন, ধনীর নেতা। আর আমরা চাই সকলের সমান অংশীদারিত্ব।’ দিল্লির জওহর ভবনে ‘সামাজিক ন্যায়’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে রাহুল এদিন বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি ১৬ লক্ষ কোটি টাকার সম্পদ দেশের ২২ জন ধনী ব্যক্তির হাতে তুলে দিয়েছেন। আমরা ক্ষমতায় এসে তার সামান্য অংশ অনগ্রসরদের দিতে চাই। তাই জাতি জনগণনা।’ গরিবদের উন্নয়নের ভাবনা কি অযৌক্তিক? প্রশ্ন ছোঁড়েন রাহুল। বলেন, ‘আমি গরিবের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে এসব করি বলেই মিডিয়া, বিজেপি আমাকে নন-সিরিয়াস বলে প্রচার করে। আমার নাকি রাজনীতিতে আগ্রহই নেই! আর অমিতাভ বচ্চন, ঐশ্বর্য রাই, বিরাট কোহলিদের আলোচনা যাঁরা করেন, তাঁরা নাকি সিরিয়াস! ১০০ দিনের কাজ, জমি অধিগ্রহণ এগুলি অ-গুরুত্বপূর্ণ বিষয়? কারা নিয়ে এসেছে এসব—কংগ্রেস। তারই নবতম সংযোজন জাতিভিত্তিক জনগণনা।’