পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা প্রসঙ্গেও গেরুয়া শিবিরের বিরুদ্ধে ক্ষোভ চেপে রাখেননি কল্পনা। তিনি বলেছেন, ‘ঝাড়খণ্ডের মানুষ এই অত্যাচারী শক্তিকে (বিজেপি) ছুড়ে ফেলে দেবে। কিছুতেই ওদের রাজ্যের খনিজ সম্পদ লুট করতে দেবে না। রাজ্যের আদিবাসীরা কিছুতেই মাথা নত করবে না। দেখবেন, হেমন্ত সোরেন আরও শক্তিশালী হয়ে আত্মপ্রকাশ করবেন।’ কল্পনা জানিয়েছেন, ‘বিচারব্যবস্থার উপরে আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা হেমন্তজির জামিনের অপেক্ষায় রয়েছি। উনি জেল থেকে ছাড়া পেলেই নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেবেন।’ তাঁর ফের দাবি, হেমন্ত সোরেন সম্পূর্ণ নির্দোষ। কিন্তু, তিনি বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের শিকার। ভবিষ্যতে কি আরও বড় ভূমিকায় দেখা যাবে কল্পনা সোরেনকে? দলীয় সূত্রে খবর, ভোটে জিতলে তিনি চম্পই সোরেনকে সরিয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে পারেন। দল অন্তত সেভাবেই তাঁকে তুলে ধরার চেষ্টা করছে।