কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গুজরাতের ভোটারদের মধ্যে বড় অংশ রাজপুত ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের। কয়েকটি আসনে এই ভোট নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে পারে। তাই লোকসভা নির্বাচনের মধ্যেই এহেন ‘বিদ্রোহ’-এর জেরে নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের রাজ্যেই চাপে পড়েছে বিজেপি।
রাজপুত ক্ষত্রিয়দের নেতা পি টি জাদেজা বলেন, ‘পুরুষোত্তমজির প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের জন্য আমরা বিজেপিকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিচ্ছি। এর জন্য প্রয়োজনে সরকার পদক্ষেপ করুক। সরকার যদি কোনও ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রতিবাদের পথে হাঁটব।’ জাদেজা জানিয়েছেন, রাজকোটের পাশাপাশি আমেদাবাদ, আনন্দ, ভদোদরা, ভাবনগর সহ রাজ্যের অন্য রাজপুত অধ্যুষিত এলাকাতেও তাঁরা আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন। এর জন্য যুবসমাজকে কাজে লাগানো হচ্ছে। সম্প্রতি ভোট প্রচারে বেরিয়ে রুপালা বলেছিলেন একাধিক রাজপুত রাজার সঙ্গে বিদেশি আক্রমণকারীদের ‘রোটি আউর বেটি’ (বাণিজ্য ও বিবাহ)-র সম্পর্ক ছিল। এই মন্তব্যের পরই গুজরাতে বিতর্ক ছড়ায়। রাজপুত ক্ষত্রিয়দের আন্দোলনের জেরে গুজরাতে নির্বাচনী মিছিল চলাকালীন প্রার্থীদের কালো পতাকা দেখানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিস। সেই নির্দেশ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে বলেও জানিয়েছে রাজপুত কোঅর্ডিনেশন কমিটি। পাশাপাশি কালোর বদলে কমলা পতাকা দেখিয়ে প্রতিবাদ জানাবে তারা।