কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এদিনের সভা থেকে একের পর এক ইস্যু তুলে গেরুয়া শিবিরকে আক্রমণ করেছেন অভিষেক। বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙার প্রসঙ্গ তুলে এনে তিনি বলেন, ২০১৯ সালে বিদ্যাসাগরের মূর্তি যাঁরা ভেঙেছিলেন, ভোটবাক্সে তাঁরা জবাব পেয়েছিলেন। কিন্তু তাতেও শিক্ষা হয়নি। এবার নেতাজিকে অপমান করেছেন। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে কোনও বুথে যেন বিজেপি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। সাধারণ মানুষ এবং দলীয় নেতাকর্মীদের কাছে এই আহ্বান জানান ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ।
কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকারের উন্নয়ন নিয়ে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছেন অভিষেক। তাঁর মতে, রাজ্যের ১০ বছর আর ওদের সাত বছরের উন্নয়ন নিয়ে লড়াই হলে ১০ গোলে হারবে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, এই কার্ডে ভাঁওতা দেখছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কিন্তু ওনার দাদা, বউদি সহ বিধায়ক জ্যোতির্ময় মাহাত এই পরিষেবা পেয়ে দিদিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। রাজনীতিতে তৃণমূলের পরিবারতন্ত্র নিয়ে যে অভিযোগ গেরুয়া শিবির থেকে বারেবারে তোলা হচ্ছে, সে নিয়েও এদিন মুখ খোলেন অভিষেক।
তাঁর বক্তব্য, মুকুল রায় থেকে রাজনাথ সিং, কৈলাস বিজয়বর্গীয়— সবার পরিবারই রাজনীতিতে। আবার এঁরা পরিবার নিয়ে কথা বলছে। প্রতি পরিবার থেকে যাতে একজন করেই রাজনীতি করেন, তার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশেষ বিল আনার আর্জি জানানো হবে বলেও
এদিন জানান অভিষেক। তবে এদিনের সভায় জয়নগরের সাংসদ প্রতিমা মণ্ডল নস্কর ও ব্লক তৃণমূলের সভাপতি গোপাল মাঝি হাজির ছিলেন না। যা নিয়ে নানা জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে।