কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এদিন তৃণমূল ভবনে এসে জোড়াফুল শিবিরে নাম লেখান কৌশানী ও পিয়া। তাঁদের হাতে জোড়াফুলের পতাকা তুলে দেন ব্রাত্য বসু। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে থেকে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কৌশানী ও পিয়া দলে এসেছেন বলে জানান তৃণমূল নেতৃত্ব। কেন্দ্রের বিজেপি সরকার শিল্পীদের বাক স্বাধীনতা হরণ করছে বলে অভিযোগ করেন ব্রাত্যবাবু। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই নাটক, থিয়েটার, চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত। তিনি আহ্বান জানান, বিজেপিতে যে সমস্ত অভিনেতা বন্ধুরা চলে গিয়েছেন, তাঁরা ফিরে আসুন। পিয়া ও কৌশানী জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিক হিসেবে তাঁরা কাজ করবেন।
এদিকে, বিধানসভা ভোটের আগে দলের সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করছে তৃণমূল। নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে তৃণমূলের এসসি, এসটি, ওবিসি সেল। এসসি সেলের সভাপতি করা হয়েছে তাপস মণ্ডলকে। ৩১ জনের কমিটি তৈরি হয়েছে। সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে রয়েছেন প্রতিমা মণ্ডল, অসিতকুমার মাল ও নবীনচন্দ্র বাগ।
এসটি সেলের সভাপতি হয়েছেন দেব টুডু। ২৬ জনের কমিটি আছেন এই সেলে। এখানে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে রয়েছেন ছয় জন। বিধানসভা ভোটের প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের ১০ বছরের উন্নয়নকে তুলে ধরা হবে বলে জানিয়েছেন এসসি, এসটি সেলের নেতৃত্ব। এতে সংগঠন আরও মজবহুত হবে।