বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছে, আগামী জুলাই মাসে করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করার পর স্কুল, কলেজ বা কোচিং সেন্টারগুলি খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এরই ভিত্তিতে দু’লক্ষের বেশি অভিভাবকের স্বাক্ষরিত আবেদনে বলা হয়েছে, জুলাই মাসে সরকারের স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত কোনওভাবেই সমর্থন করা যায় না। উদ্বেগজনক এই পরিস্থিতিতে আগুন নিয়ে খেলার চেষ্টা চলছে। অনলাইন ক্লাস যেমন চলছে, তেমনই চলা উচিত।
গত ১৬ মার্চ থেকে দেশের যাবতীয় স্কুল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলি বন্ধ। ২৫ মার্চ থেকে লকডাউন ঘোষণার পর বিভিন্ন স্কুলে অনলাইন ক্লাস শুরু হয়। জুন মাস থেকে নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্রে ৩০ তারিখ পর্যন্ত লকডাউন চালানোর ঘোষণা করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বাকি অঞ্চলে ‘আনলক-১’ শুরু হয়েছে। শনিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বিবৃতি দিয়ে জানায়, রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সঙ্গে আলোচনার পর স্কুল, কলেজের পাশাপাশি শিক্ষামূলক, প্রশিক্ষণমূলক কোচিং সেন্টারগুলি খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সবপক্ষের মতামত বিশ্লেষণ করে জুলাই মাস থেকে স্কুল-কলেজ খোলা যেতে পারে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্ত বর্তমান পরিস্থিতিতে অত্যন্ত বিপজ্জনক বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। অন্যদিকে, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির মধ্যেই কেরলে নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হল। সোমবার রাজ্য সরকারের আয়োজিত অনলাইন ক্লাসে কমপক্ষে ৪৫ লক্ষ পড়ুয়া অংশ নিল।