ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
তাতে ছিঁড়ে ভেজেনি। মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীকে ট্যাগ করে জামিয়া
তাদের সরকারি হ্যান্ডল থেকে ট্যুইট করে, আহমেদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভঙ্গের প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলবে।
বিতর্ক জড়িয়ে পড়ার পর ট্যুইটটি ডিলিট করে দেন অভিযুক্ত অধ্যাপক। পরে তাঁর পাল্টা দাবি, মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তাঁকে ভুল বোঝা হচ্ছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে কীভাবে সংখ্যালঘুদের নিশানা বানানো হচ্ছে, সেটাই আসলে বলতে চেয়েছিলেন তিনি। আহমেদের আরও দাবি, এবার এরকম কোনও পরীক্ষা নেওয়াই হয়নি। আগের পরীক্ষায় সব পড়ুয়া পাশ করেছেন। অল্প শব্দে অনেক কিছু বলতে গিয়েছিলেন। সেটাই তাঁর একমাত্র ভুল। তাঁর আসল উদ্দেশ্য সঠিকভাবে বোঝা হয়নি। ১২ বছর ধরে পড়াচ্ছেন। কোনও পড়ুয়া তাঁর বিরুদ্ধে কোনও দিন বৈষম্যের অভিযোগ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয় তদন্তের
নির্দেশ দিয়েছে। দ্রুত সব কিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আহমেদ যাই বলুন, তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দাগতে ছাড়েনি জামিয়ার এবিভিপি শাখা। তাদের পাল্টা বক্তব্য, অধ্যাপক আহমেদের এই মন্তব্য শিক্ষকতার মতো একটি মহান পেশার কাছে লজ্জা। জামিয়ার মতো একটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে ওঁর মতো অধ্যাপকের কোনও স্থান নেই। পড়ুয়াদের মনে সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়েছেন তিনি।