ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
সিওএআইেয়র ডিরেক্টর জেনারেল রাজন এস ম্যাথিউস জানিয়েছেন, ‘লকডাউন পরিস্থিতিতে কাদের কাদের কাজ চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে, রাস্তায় মোতায়েন পুলিসরা তা জানেন না। সংস্থার কর্মীরা তাঁদের অনুমতিপত্র দেখালেও তাকে পাত্তা দেওয়া হচ্ছে না। পুলিস অতিরিক্ত সতর্কতা দেখাচ্ছে। তা সত্যিই প্রয়োজন। কিন্তু এতে আমাদের কয়েকজন কর্মীকে হেনস্তার শিকার হতে হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে তো মারও খেতে হয়েছে।’ শুধু তাই নয়, টেলিকম অপারেশনের এলাকা নিয়েও সমস্যা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, ‘যেমন দিল্লি সার্কেলের টিইআরএম সেল গুরুগ্রাম এবং নয়ডাতে পরিষেবা দেয়। কিন্তু হরিয়ানা পুলিস রাজ্য সরকারের অনুমতি ছাড়া কাজের অনুমতি দিচ্ছে না।’
চলতি সপ্তাহের শুরুতেই প্রত্যেক রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে লকডাউনে টেলিকম কর্মীদের অসুবিধা সম্পর্কে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় টেলিকম সচিব অংশু প্রকাশ। চিঠিতে যোগাযোগ ব্যবস্থা বজায় রাখা, মানুষকে বাড়ি বসে কাজ ও ই-কমার্সে উত্সাহ দেওয়ার জন্য টেলিকম পরিকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণ জরুরি বলেও জানানো হয়েছিল। রাজন জানিয়েছেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, কেন্দ্রীয় টেলিকম দপ্তর, ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের চিঠি পেয়েছি। কিন্তু পুলিস যখন অনুমতিকে মান্যতা দিচ্ছে না, তখন আমরা কেন্দ্রীয় টেলিকম দপ্তরের দ্বারস্থ হব।’