একাধিক সূত্র থেকে আয় ও সঞ্চয় বৃদ্ধির যোগ। কাজকর্মে উন্নতি হবে। মানসিক চঞ্চলতা ও ভুল ... বিশদ
মামলকারীর অভিযোগ ছিল, তিনি ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত মালদহের এনটিপিসি হাইস্কুলে কর্মরত ছিলেন। এরপর তিনি বীরভূমের ডঃ সুধাকৃষ্ণ জুনিয়র হাইস্কুল এবং পরে ওই জেলারই কেদারপুর বি এন হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক হন। গত বছরের ৩১ জানুয়ারি তিনি অবসর গ্রহণ করেন। এরপর তিনি পেনশনের জন্য আবেদন জানান। কিন্তু রাজ্যের তরফে জানানো হয়, যে সময়ের জন্য এনটিপিসির ওই স্কুলে তিনি কর্মরত ছিলেন সেই সময় বাবদ অবসরকালীন ভাতা তিনি পাবেন না।
রাজ্যের এই বক্তব্যকে চ্যালেঞ্জ করে মামলাকারী পরে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। সেই মামলায় বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের নির্দেশ, মধ্যশিক্ষা পর্যন্ত অনুমোদিত এনটিপিসির স্কুলে কর্মরত ব্যক্তিরাও পেনশন পাওয়ার যোগ্য। ওইসঙ্গে ৮ সপ্তাহের মধ্যেই ওই মামলাকারীর পেনশন ও অবসরকালীন ভাতা মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি।