কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
অবশ্য এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, মেডিক্যাল কলেজগুলিকে প্রতিদিন সমস্ত তথ্য অনলাইনে আপলোড করতে হবে। না হলে র্যাঙ্কিংয়ের সঙ্গে বাস্তব পরিস্থিতির সামঞ্জস্য থাকবে না। হয়তো দেখা যাবে, রিপোর্ট সন্তোষজনক হলেও তথ্য আপলোড না করায় অনলাইন র্যাঙ্কিংয়ে হতাশার ছবিই ফুটে উঠছে।
দপ্তরের এক শীর্ষকর্তা বলেন, মেডিক্যাল কলেজগুলি এই ব্যাপারে আগের থেকে অনেক বেশি তৎপর। দিন পনেরো-কুড়ির মধ্যেই সবক’টি কলেজ তাদের সমস্ত তথ্য প্রতিদিন আপলোড করবে বলে আশা করছি। তখন চিত্রটা আরও স্পষ্ট হবে।
সদ্য চালু হওয়া এই অনলাইন র্যাঙ্কিংয়ের তালিকা থেকে দেখা যাচ্ছে, ১৯ এপ্রিল শুক্রবার পিজি বা এসএসকেএমের আউটডোরে রোগীর সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ৬৯ জন। সামগ্রিক বিচারে তারাই র্যাঙ্কিংয়ে এক। এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ। ওইদিন তাদের আউটডোরে রোগীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৪৭৩ জন। সামগ্রিক র্যাঙ্কিংয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ। তাদের আউটডোরে ওইদিনে রোগীর ছিল ৪ হাজার ৫৮ জন। এন আর এস মেডিক্যাল কলেজে আউটডোরে রোগীর সংখ্যা ৫ হাজার ৬৭২ হলেও মোট রোগী পরিষেবায় তারা মেডিক্যাল কলেজ ও বাঁকুড়া সম্মিলনীর থেকে পিছিয়ে থাকায় র্যাঙ্কিংয়ে চতুর্থ হয়েছে। একই কারণে তুলনায় অনেক কম আউটডোর রোগী দেখলেও সার্বিকভাবে পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ। মোট ২৪টি মেডিক্যাল কলেজের র্যাঙ্কিং এখানে তুলে ধরা হয়েছে। মেডিক্যাল কলেজ না হলেও স্বাস্থ্য-শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তালিকায় জায়গা পেয়েছে চিত্তরঞ্জন সেবাসদন, বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল এবং বি সি রায় শিশু হাসপাতাল। দেখা যাচ্ছে, এই ২৭টি হাসপাতালের চিকিৎসকরা সব মিলিয়ে ১৯ তারিখ ৬৬ হাজারেরও বেশি রোগী দেখেছেন আউটডোরে।
ইন্ডোরে রোগী ভর্তির পরিস্থিতি কী? মানে, একদিনে কারা কত রোগী ভর্তি করেছে? ১৯ এপ্রিলের হিসেব বলছে, দৈনিক রোগী ভর্তিতে শীর্ষে রয়েছে এসএসকেএম। দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম এবং ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যথাক্রমে মুর্শিদাবাদ, মালদহ, বারাসত, বর্ধমান এবং রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ।