কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
এই প্রসঙ্গে রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী বলেন, বাংলার রাজপথে বৈধ কাগজপত্র নিয়ে ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক গাড়ির দৌড় নিশ্চিত করতেই এই প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে গাড়ির মালিকদের বকেয়া সুদ কিংবা জরিমানা থেকে রেহাই দিতে ছুটির দিনগুলিতেও দপ্তরের কর্মী-অফিসাররা কাজ করেছেন। রাজ্যের প্রায় আড়াই লাখ গাড়ি বকেয়া কর, মেয়াদ উত্তীর্ণ সার্টিফিকেট অব ফিটনেস কিংবা পারমিট আপ টু ডেট করানো হয়েছে। স্নেহাশিসবাবু আরও বলেন, গাড়ির মালিকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মাধ্যমেই এই বকেয়া জমার প্রক্রিয়া জারি ছিল। গাড়ির মালিকদের তরফে এই ওয়েভার স্কিমে ব্যাপক সাড়া মিলেছে বলে জানান জাঙ্গিপাড়ার এই তৃণমূল বিধায়ক। যদিও অর্থদপ্তরের একাংশের দাবি, কর ছাড়ের এই স্কিম থেকে আরও বেশি পরিমাণ টাকা আসার প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু ১৫ বছরের পুরনো গাড়ি বাতিলের সিদ্ধান্ত ঘিরে মালিকদের একাংশের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে। সেই সূত্রে ১০-১২ বছরের বেশি পুরনো গাড়ির মালিকরা এই স্কিমে তেমন একটা আগ্রহ দেখায়নি। ১০ বছরের নীচে বয়সি গাড়ি থেকেই ১৬৫ কোটি লক্ষ্মীলাভের বড় অংশ হয়েছে এসেছে। পুরনো গাড়ি বাতিল সংক্রান্ত পরিবেশ আদালতের বিশেষ রায় এক্ষেত্রে খানিক কার্যত দুয়োরানির ভূমিকা নিয়েছে বলে মনে করছেন নবান্নের একাংশ।