সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
নবান্ন সূত্রে খবর, উৎসব মরশুমেই বেডগুলিতে পরিষেবা দেওয়া শুরু হবে। বেসরকারি ক্ষেত্রেও কয়েকশো বেড বাড়তে চলেছে বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যদপ্তরের কর্তারা। জানা গিয়েছে, সরকারি হাসপাতালগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড বাড়ছে হাওড়ার বালিটিকুরি ইএসআই হাসপাতালে। প্রায় আড়াইশোটি। ইতিমধ্যে ৪৮টি শয্যা চালু হয়ে গিয়েছে। জলপাইগুড়ি বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনে ২০০টি এবং চন্দননগর হাসপাতালে ১৫০টি বেড বাড়ছে। আইসিইউ’র ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি—৭০টি বেড বাড়ানো হচ্ছে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে।
চলতি মাসের শুরুতেই এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। পুজোর আগে সরকারি হাসপাতালে সিসিইউ এবং এইচডিইউ শয্যার সংখ্যা ১,২৫০ থেকে ১৫০০ করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। এবার বাড়ানো হল সাধারণ কোভিড বেডও। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে খবর, সংক্রমণ যে বাড়বে, তা আগস্ট-সেটেম্বর মাস থেকে টের পাচ্ছিলেন স্বাস্থ্যকর্তারা। আনলক পর্ব থেকে জীবন জীবিকার টানে জেলা থেকে বাসে কলকাতায় আসার প্রবণতা বেড়েছে। মহানগরে কোভিড রোগীর সংখ্যা এমনিতেই বেশি। সেখান থেকে সংক্রমণ জেলায় ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। সেই কারণেই জেলাস্তরে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে কোভিড বেড বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। তার প্রথম পর্যায়ে কলকাতার কোভিড হাসপাতালগুলি থেকে পাঠানো হয় টিম। তাঁরা পরিদর্শন করে জেলায় বেড বাড়ানোর ব্যাপারে রিপোর্ট দেন। পাশাপাশি, সংশ্লিষ্ট জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সদের কলকাতায় এনে ট্রেনিং দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় গ্রুপ ডি কর্মীদেরও। দীর্ঘমেয়াদি এই প্রক্রিয়া চলছিল গত কয়েক মাস ধরেই।