বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
অর্থদপ্তরের ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী, বেতন, মজুরি, পেনশন, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, খাদ্যসাথী, স্বাস্থ্যসাথী, জয় বাংলা প্রকল্প, সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, শিক্ষাশ্রীর মতো সমস্ত পরিষেবা প্রকল্পে কোনও ব্যয় সঙ্কোচন হচ্ছে না। খরচে কাটছাঁট করা হবে না কোভিড-১৯ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য দপ্তরের যাবতীয় প্রকল্পে। এমনকী কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থানুকূল্যে চলা চতুর্দশ ও পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের যাবতীয় প্রকল্পও ব্যয় সঙ্কোচের বাইরে থাকছে।
কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যয় সঙ্কোচ হচ্ছে? অর্থদপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, নতুন কোনও প্রকল্প চালু করা যাবে না। কেবলমাত্র জনস্বার্থে কোনও নির্মাণ এবং জরুরি মেরামত ও তদারকির জন্য অর্থদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে তা করা যাবে। অনুমতি ভিন্ন কোনও চালু প্রকল্পের সম্প্রসারণ করা যাবে না। এখন কেনা যাবে না গাড়ি, কম্পিউটার, তথ্য-প্রযুক্তি সংক্রান্ত সরঞ্জাম, আসবাবপত্র, এয়ার কন্ডিশনার, এয়ারকুলার, টিভি এবং অফিস সরঞ্জাম। স্কুল, কলেজ, গ্রন্থাগার ও হাসপাতালের জন্য কিছু দরকার হলে অর্থ দপ্তরের অনুমোদন প্রয়োজন। কোনও অফিস ভবনের মেরামত, সাজসজ্জা এবং চেম্বার সাজানো এখন বন্ধ। অর্থ দপ্তরের বিশেষ অনুমতি ভিন্ন কোনও গাড়ি এখন ভাড়া করা যাবে না।
অর্থদপ্তরের ওই নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, অনুমতি ভিন্ন এখন নিয়োগ, নিযুক্তি হবে না। সরকারি বৈঠকগুলিতে নামমাত্র জলযোগের ব্যবস্থা করতে হবে। সরকারি কাজে ট্রেনে নির্ধারিত ক্লাস এবং বিমানযাত্রায় শুধুমাত্র ইকোনমি ক্লাসে ভ্রমণ করতে হবে। আইএএস, আইপিএস এবং আইএফএস’রা এখন হোম-বিল্ডিং বাবদ কোনও অগ্রিম পাবেন না। প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে কেবলমাত্র চিকিৎসা, শিক্ষা ও বিবাহের প্রয়োজন ছাড়া টাকা তোলা যাবে না। মোটর সাইকেল এবং কম্পিউটার ক্রয় বাবদ এখন মিলবে না কোনও অগ্রিম অর্থ।