হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
বিদ্যাসাগর, রানি বিড়লা, গোখেলের মতো কলেজগুলির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যাসাগর কলেজে ভর্তি হওয়া এক পড়ুয়া বলেন, আমি বিজ্ঞানের একটি বিষয় নিয়ে এই কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম। ১২ হাজার টাকাও দিয়েছিলাম। পরে স্কটিশে সুযোগ পাওয়ায় ওই আসন ছেড়ে দিই। কিন্তু শুক্রবার পর্যন্ত এই ভর্তির টাকা আমায় ফেরত দেওয়া হয়নি। কলেজে দরবার করা হয়েছে। সদুত্তর মেলেনি। রানি বিড়লা কলেজেও প্রায় একই অভিযোগ। জার্নালিজমে ভর্তি হয়েছিলেন এক প্রার্থী। পরে অন্য একটি কলেজে চলে যান সেই প্রার্থী। সাড়ে ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রথমে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। সেই টাকা এখনও পাননি ওই প্রার্থী। তিনি বলেন, বারবার চিঠি দিয়েছি। আমাকে নানাভাবে আবেদনপত্র জমা দিতে বলা হলেও, টাকা মেলেনি। কলেজ থেকে স্রেফ বলা হয়েছে, এ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। গোখেল মেমোরিয়াল কলেজেও ১৪ হাজার টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার পর অন্যত্র চলে গেলে, সেই টাকা পাননি এক ছাত্রী।
কী বলছেন কলেজগুলির অধ্যক্ষরা? বিদ্যাসাগর কলেজের অধ্যক্ষ গৌতম কুণ্ডু সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এরকম সমস্যার কথা জানি। আমার কাছে আবেদনও জমা পড়েছে। প্রথম বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়া মিটে গেলেই এই বিষয়টি নিয়ে বসা হবে। তবে আগামী বছর থেকে ভর্তি বাতিল করলেই যাতে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেই টাকা ফেরত চলে যায়, সেই ব্যবস্থা করার ভাবনাচিন্তা হচ্ছে। রানি বিড়লা কলেজের অধ্যক্ষা সুনেত্রা সিনহার বক্তব্য, যথাসময়ে সকলকে টাকা ফেরত দেওয়া হবে।