এ পাঁঠা সে পাঁঠা নয়। এ যে চোখের মণি। আদরের ধন। স্নেহের এই পাঁঠার জন্মদিন। ১৫০ জন নিমন্ত্রিত। তাঁদের কী খাওয়ানো হবে? কাটা হল মুরগি। কব্জি ডুবিয়ে মুরগির ঝোল আর ভাত খেলেন অতিথিরা। সঙ্গে কাটা হল কেক।
পৌনে দু’কোটি টাকা বিনিয়োগ করার টোপ দিয়ে প্রতারণা। সে ঘটনার তদন্তে নেমে লালবাজারের সাইবার গোয়েন্দারা তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার নদীয়া জেলার কোতয়ালি ও কৃষ্ণগঞ্জ থানা এলাকায় জোড়া অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অশান্ত বাংলাদেশ। এই আবহে ভারতে বসবাসকারী দাদার মৃত্যুর খবর পান ওপারের বাসিন্দা বোন। জিরো পয়েন্টে সেই বোনকে এনে দাদাকে শেষ দেখার সুযোগ করে দিলেন দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা।
শুক্রবার পুলিস উলুবেড়িয়া ১ ব্লকের মদাই এবং শাঁখাভাঙা গ্রামে অভিযান চালায়। দুই গ্রাম থেকে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ তৈরির উপকরণ বাজেয়াপ্ত করে পুলিস। পরে সেগুলি নষ্টও করে দেওয়া হয়। পাশাপাশি চোলাই মদের ভাটিও নষ্ট করে দেয় পুলিস।
বৃহস্পতিবার নবান্নে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই শুক্রবার সকাল থেকে হাওড়া ও উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের বিভিন্ন বাজারে হানা দেন কৃষি বিপণন দপ্তরের প্রতিনিধি ও টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা।
বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কলকাতায় আটটি বেআইনি নির্মাণ ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ওই বিল্ডিংয়ের বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে বিদ্যুৎ এবং পানীয় জলের পরিষেবা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। কলকাতা পুরসভা, কলকাতা পুলিস এবং সিইএসসিকে এই নির্দেশ কার্যকর করতে হবে বলে নির্দেশে জানানো হয়েছে। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি। তার আগে এই নির্দেশ কার্যকর করে রিপোর্ট পেশ করতে হবে পুরসভাকে।
উত্তর কলকাতা সহ শহরের একাধিক এলাকায় ‘শত্রুর সম্পত্তি বা এনিমি প্রপার্টিতে’ নির্মাণ এবং অনুমোদন ছাড়া একাধিক বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। মামলায় দাবি করা হয়, পুরসভার অনুমোদন ছাড়াই ওই সব নির্মাণ করা হয়েছে। পুরসভাকে জানানো সত্ত্বেও তারা কোনও পদক্ষেপ করেনি। এর আগে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছিল ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশে কতগুলি বেআইনি নির্মাণ রয়েছে, তা চিহ্নিতকরণের কাজ করে টাস্ক ফোর্স। জানা যায়, উত্তর কলকাতার কেশবচন্দ্র স্ট্রিটে ছ’টি, রাজা রাজনারায়ণ স্ট্রিট এবং গিরিশ বিদ্যারত্ন লেনে একটি করে নির্মাণ নিয়ম না মেনে তৈরি করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র স্ট্রিটের একটি বাড়ি ভাঙার উপর সুপ্রিম কোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে।
শুক্রবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে মামলার শুনানিতে পুরসভার তরফে দাবি করা হয়, পুলিসের সাহায্য ছাড়া ওইসব বেআইনি নির্মাণ থেকে বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। পুরসভার এই বক্তব্য শোনার পর কলকাতা পুলিস, সিইএসসি এবং পুরসভাকে যৌথভাবে নির্মাণগুলি খালি করার পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে সেগুলি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ।
উত্তর কলকাতা সহ শহরের একাধিক এলাকায় ‘শত্রুর সম্পত্তি বা এনিমি প্রপার্টিতে’ নির্মাণ এবং অনুমোদন ছাড়া একাধিক বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। মামলায় দাবি করা হয়, পুরসভার অনুমোদন ছাড়াই ওই সব নির্মাণ করা হয়েছে। পুরসভাকে জানানো সত্ত্বেও তারা কোনও পদক্ষেপ করেনি। এর আগে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছিল ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতের নির্দেশে কতগুলি বেআইনি নির্মাণ রয়েছে, তা চিহ্নিতকরণের কাজ করে টাস্ক ফোর্স। জানা যায়, উত্তর কলকাতার কেশবচন্দ্র স্ট্রিটে ছ’টি, রাজা রাজনারায়ণ স্ট্রিট এবং গিরিশ বিদ্যারত্ন লেনে একটি করে নির্মাণ নিয়ম না মেনে তৈরি করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র স্ট্রিটের একটি বাড়ি ভাঙার উপর সুপ্রিম কোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে।
শুক্রবার প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে মামলার শুনানিতে পুরসভার তরফে দাবি করা হয়, পুলিসের সাহায্য ছাড়া ওইসব বেআইনি নির্মাণ থেকে বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। পুরসভার এই বক্তব্য শোনার পর কলকাতা পুলিস, সিইএসসি এবং পুরসভাকে যৌথভাবে নির্মাণগুলি খালি করার পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে সেগুলি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয় ডিভিশন বেঞ্চ।
