একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
এক রেলযাত্রীর প্রশ্নের জবাবে পার্থবাবু জানান, দু’বছরের মধ্যে ভাটপাড়া শান্ত হয়ে যাবে। থাকবে না গুন্ডাগিরি, দাদাগিরি। গুন্ডারাজ বন্ধ করাই আমার প্রতিজ্ঞা। ২০১৯ সালে বিজেপি জেতার পর ছ’জনের মৃত্যু হয়, এক হাজার বাড়ি ভাঙচুর হয়েছিল, দু’হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়েছিল। কিন্তু আমরা ২০১১ থেকে বিধানসভায় জিতছি, এমন কোনও ঘটনা ঘটেনি।
এদিন রাজ্য ছাত্র পরিষদের সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যকে সঙ্গে নিয়ে নৈহাটি স্টেশনে আসেন পার্থ ভৌমিক। নিজে টিকিট কাউন্টার থেকে পাঁচ টাকা দিয়ে বারাকপুর পর্যন্ত টিকিট কাটেন। গোটা এক নম্বর প্লাটফর্ম হাত জোড় করে ঘুরে বেড়ান। এরপর ট্রেনে উঠে অন্য যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলেন। ট্রেনের কামরায় থাকা সকলকে তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন জানান। পরে বলেন, বহু দিন পরে ট্রেনে চড়লাম। কলেজ জীবনে এক নম্বর প্ল্যাটফর্মে ‘ক্যাটার্সে’ বসে আড্ডা দিতাম। এটা আমাদের কাছে কফিহাউস ছিল। এরপর নিজেই গেয়ে উঠলেন, ‘ক্যাটার্সের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই’।
পার্থ ভৌমিক বলেন, আমি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ঘুরে বেড়াচ্ছি। কিন্তু যাঁরা কাজের প্রয়োজনে কলকাতায় চলে যান, তাঁদের সঙ্গে দেখা হয় না। তাঁদের সঙ্গে দেখা করতেই ট্রেনে এলাম। অনেক পুরনো বন্ধুর সঙ্গেও দেখা হল। বারাকপুর স্টেশনে তাঁকে স্বাগত জানান বারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান উত্তম দাস।