শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
ঝড়ের দাপটে ভেঙে দুমড়ে গিয়েছে বাঁশের বেড়া। বিভিন্ন এলাকা মিলেমিশে একাকার। ফলে অবিলম্বে সংক্রামিত এলাকাগুলি ঘিরে না দিলে আরও বেশি মানুষের বিপদের ঝুঁকি। পুর প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, যে এলাকাগুলিতে কন্টেইনমেন্ট জোনের বেড়া ভেঙে গিয়েছে, সেগুলিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ বরো কো-অর্ডিনেটরদের দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে পুলিসের সহযোগিতায় সেই কাজ চলবে। কিন্তু করোনার সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করা হবে না। উল্লেখ্য, কোনও এলাকার নাগরিক আক্রান্ত হলে ভাইরাস মোকাবিলায় ওই জায়গা বাঁশের বেড়া অথবা গার্ডরেল দিয়ে ঘিরে দিচ্ছিল প্রশাসন। যাতে অন্য এলাকার সঙ্গে সেই জায়গাটি যতটা সম্ভব বিচ্ছিন্ন করে রাখা যায়। আগামী ২৮ দিন ওই এলাকায় কেউ আক্রান্ত না হলে তবেই সেই জোনকে ‘গ্রিন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছিল। পুরসভা সূত্রে খবর, বর্তমানে কলকাতায় কন্টেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা ২৭৮টি।
বরো কো-অর্ডিনেটরদের কথায়, সংক্রামিত এলাকা আর গ্রিন জোন অনেক জায়গায় মিশে গিয়েছে। ভেঙে পড়া গাছ কাটা, জমা জল সরানো, বিদ্যুৎ বিপর্যয় সামলানো, পানীয় জলের ব্যবস্থা করা সবকিছুর মধ্যে প্রথম দিকে ওইসব এলাকার দিকে তেমন নজর দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ফের নতুন করে বেড়া বাঁধার কাজ শুরু হয়েছে। সংক্রামিত এলাকার লোকজনদের গতিবিধির উপরও নজর রাখা হচ্ছে।