মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
কমিশন সূত্রের বক্তব্য, একটি আইন মোতাবেক কোনও অপরাধে সর্বোচ্চ যা সাজা হতে পারে তার অর্ধেকের বেশি সময় পেরিয়ে গেলে বন্দিকে জামিন দিতে হয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। তবে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন সাজায় ১৪ বছরের বেশি যারা জেলে রয়েছে তাদের আচরণ-ব্যবহার দেখে মুক্তি দেওয়া যায় কি না তা খতিয়ে দেখতে কমিশনের পক্ষ থেকে এদিন মৌখিক প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আলিপুর জেলে ১০ জনের বেশি সেরকম বন্দি রয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। কমিশনের টিমে থাকা একজন এদিন জানান, এদিন মহিলা বন্দির অনেককে দেখা গিয়েছে যাদের সঙ্গে শিশুরাও রয়েছে। এদিন এক জন মহিলা বন্দি দাবি করে, সে ‘আন্ডার ট্রায়াল’ অবস্থায় ১০ বছর জেলে রয়েছে। তবে সে খুনের অপরাধে অভিযুক্ত। খুনের অপরাধ প্রমাণ হলে যাবজ্জীবন বা মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। ফলে আইন মোতাবেক তাকে জামিন দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়। বন্দিদের দাবির কতটা সারবত্তা রয়েছে সবটা খতিয়ে দেখা হবে।