মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
সরকারে সরাসরি সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি না গিয়ে কেন রাজনৈতিক দলের হয়েই প্রতিনিধিদের যেতে হয়, সেপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০১৯ সালে দেশে ৭৯ কোটি ভোটার রয়েছে। সেই হিসেব অনুযায়ী প্রত্যেকটি লোকসভা কেন্দ্রে ১৬ লক্ষ ভোটার রয়েছে। তাই সাধারণ মানুষকে দিয়ে সরাসরি গণতন্ত্র কায়েম করতে গেলে পার্লামেন্টারি ডেমোক্রেসির মূল লক্ষ্য রক্ষা করা সম্ভব হবে না। এদিন দর্শক আসন থেকে প্রশ্ন করা হয়, সেনাবাহিনীতে কর্মরত মানুষরা ভারতের সমস্ত ধরনের নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন না। সেই বিষয়ে কোনও চিন্তাভাবনা রয়েছে কি না। প্রণববাবু বলেন, নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানাই। তারা এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছে। আমি যখন প্রতিরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী ছিলাম, তখন এই বিষয়টি নিয়ে উত্থাপন করেছিলাম। ভারতবর্ষের রাজনীতিতে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেয়ে বা ৫০ শতাংশ ভোট না পেয়েও সরকার গঠিত হচ্ছে। সেক্ষেত্রে কয়েকটি দল মিলিতভাবে ৫০ শতাংশের বেশি হয়ে সরকার গঠন করছে। সেই প্রসঙ্গে প্রণববাবু বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে কোনও একটি দল ৫০ শতাংশ না পেয়েও সরকার গঠন করছে। কয়েকদিন আগেও একটি রাজ্যে এভাবে সরকার গঠিত হয়েছে। যেহেতু ভারতবর্ষের নাগরিকরাই এই ভোট দান করেছেন। মানুষ মতামত দিয়েছেন। সেই মতামতকে গ্রহণ করতেই হবে। সেটাকে স্বীকার করেই এইভাবে সরকার গঠিত হচ্ছে।