মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
অক্ষয়ের আর্জিতে হাস্যকর কিছু দাবিও করা হয়েছে। পিটিশনের এক জায়গায় লেখা হয়েছে, ‘দিল্লি এনসিআর ও মেট্রো শহরের আবহাওয়া এখন গ্যাসচেম্বারের মতো। জলেও বিষ ছড়িয়ে পড়েছে। দিল্লি এনসিআরের জল ও বাতাসের এই অবস্থা সম্পর্কে সকলেই জানেন। আয়ু আরও ছোট হয়ে আসছে। তাহলে মৃত্যুদণ্ড কেন দেওয়া হচ্ছে?’ এখানেই শেষ নয়। বেদ-পুরাণ ও উপনিষদের অংশ তুলে ধরে আরও বলা হয়েছে, সত্যযুগে মানুষ হাজর বছর বাঁচত। এখন কলিযুগ। যেখানে সকলের আয়ু কমে দাঁড়িয়েছে ৫০-৬০ বছরে। অতএব মৃত্যুদণ্ডের প্রয়োজন কী? এই হাস্যকর দাবি শীর্ষ আদালত উড়িয়ে দেবে বলেই মনে করছেন আইনজ্ঞরা।
অন্যদিকে, নির্ভয়া কাণ্ডের আসামী পবন গুপ্তকে সম্প্রতি তিহার জেলে নিয়ে আসা হয়েছে। ডিজি (কারা) সন্দীপ গোয়েল জানিয়েছেন, পবন এর আগে মান্দোলি জেলে ছিল। সম্প্রতি তাকে তিহারে আনা হয়েছে। এক জেল আধিকারিক জানিয়েছেন, দু’নম্বর জেলে মুকেশ এবং অক্ষয়ের সঙ্গেই রাখা হয়েছে পবনকে। বিনয় রয়েছে চার নম্বর জেলে।
২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাতের ঘটনা গোটা দুনিয়াকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল। নির্ভয়ার পাঁচ নৃশংস খুনিকে মৃত্যুদণ্ড দেয় নিম্ন আদালত এবং দিল্লি হাইকোর্ট। ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টও সেই রায় বহাল রাখে। অপর অভিযুক্ত নাবালক হওয়ায় তাকে তিন বছর জুভেনাইল হোমে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে সে। বিচার চলাকালীন এই মামলার অন্যতম আসামী রাম সিং তিহার জেলে আত্মহত্যা করে।