সৃজনশীল কর্মে উন্নতি ও প্রশংসালাভ। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় যোগ। আধ্যাত্মিক ভাবের বৃদ্ধি ও আত্মিক তৃপ্তি। ... বিশদ
সূত্রের খবর, কয়েকদিন আগেই নবান্নে চিঠি দেন রাজ্যপাল। তাঁর যুক্তি, রাজভবনে কলকাতা পুলিস থাকায় তিনি নিরাপদ বোধ করছেন না। আর কলকাতা পুলিস নিয়ে রাজ্যপালের এই ধারণায় বিরক্ত নবান্ন। ঘনিষ্ঠ মহলে উষ্মাও প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রীও। কারণ, এর ফলে কলকাতা পুলিসের অপমান হয়েছে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। একই সঙ্গে, যুগ যুগ ধরে চলে আসা রীতি ভেঙে কলকাতা পুলিসকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাবে কর্মীদের মনোবলে আঘাত লাগবে বলেই তাঁদের মত।
রাজ্যের প্রশাসনিক মহলের মত, রাজভবনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে রাজ্য পূর্তদপ্তর। আগেই রাজ্য সরকারের একাধিক আধিকারিকদের রাজভবনে রাখতে চাননি বর্তমান রাজ্যপাল। তাহলে এবার কি রাজভবনের সুরক্ষার দায়িত্বও নিজের হাতে নিয়ে নিতে চাইছেন রাজ্যপাল? সেটা হলে তা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার হবে।
অন্যদিকে, রাজভবনের সুরক্ষায় নিযুক্ত কলকাতা পুলিসের আধিকারদেরও রাজভবনের তরফে এলাকা ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে বলেই সূত্রের খবর। তবে মুখের কথায় চিঁড়ে ভেজেনি। কলকাতা পুলিসের আধিকারিকরাও তাঁদের রাজভবনের ডিউটি ছেড়ে চলে যাওয়ার সরকারি অর্ডার দেখতে চান, যা দেখাতে পারেনি রাজভবন কর্তৃপক্ষ। ফলে কলকাতা পুলিসের আধিকারিকরাও অন্যান্য দিনের মতো রাজভবনেই ডিউটি চালিয়ে যাচ্ছেন।