কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
পয়লা বৈশাখের পরদিন যুবভারতীতে মুম্বইকে হারিয়ে শিল্ড ছিনিয়ে নেয় পালতোলা নৌকো। বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে গা ভাসান ফুটবলাররা। টিম হোটেলে ফিরেও একপ্রস্থ সেলিব্রেশনে মেতে ওঠেন সবাই। দিমিত্রি, আনোয়ারদের তরতাজা করতে দু’দিন ছুটি দেন স্প্যানিশ কোচ। বড় সাফল্য পেলে অনেক সময় অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস গ্রাস করে। সেটা বুঝেই অত্যন্ত সতর্ক সবুজ-মেরুন সারথি। ফাইনালের টিকিট পেতে মরিয়া হাবাস। তাঁর সংবিধানে আত্মতুষ্টির জায়গা নেই। শৃঙ্খলাই অভিজ্ঞ কোচের মূল মন্ত্র। টিম ম্যানেজমেন্ট আশাবাদী, গা ছাড়া ভাব ঘেঁষতেই দেবেন না হাবাস। সূত্রের খবর, শেষ চারের যুদ্ধে সাহাল আব্দুল সামাদকে খেলাতে চায় থিঙ্কট্যাঙ্ক। কেরালাইট ফুটবলার চোট কাটিয়ে ফিরলে স্কোয়াডের শক্তি অনেকটাই বাড়বে।
আইএসএলের নিয়ম অনুযায়ী হোম ও অ্যাওয়ে ম্যাচের ভিত্তিতে সেমি-ফাইনালের ফল নির্ধারিত হবে। সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে গোলপার্থক্য। তাই রক্ষণ নিয়ে বাড়তি কাঠখড় পোড়াতে হবে হাবাসকে। আগামী ২৩ ও ২৮ এপ্রিল দুই পর্বে সেমি-ফাইনাল খেলবে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। দ্বিতীয় লেগ কামিংসদের হোম ম্যাচ। মাঠ ভরাতে ইতিমধ্যেই কোমরবেঁধে নেমেছে টিম ম্যানেজমেন্ট। লিগ শিল্ড ফাইনালে যুবভারতীতে উপস্থিত ছিলেন ৬১ হাজারের বেশি সমর্থক। ঠাসা গ্যালারির সমর্থন পেয়ে উজ্জীবিত গোটা দল। এবারও ফুল হাউস স্টেডিয়াম চাইছেন কর্তারা। অন লাইনের পাশাপাশি অফ লাইন কাউন্টারও খোলা হবে। সবমিলিয়ে ৬২ হাজার টিকিট ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে। শব্দব্রক্ষ্ম কাজে লাগিয়ে প্রতিপক্ষকে চাপে ফেলার সুযোগ হাতছাড়া করতে নারাজ মোহন বাগান।