কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
পরিসংখ্যানে অবশ্য এগিয়ে রয়েছে মুম্বই। মোট ৩২ বারের সাক্ষাতে, মুম্বই জিতেছে ১৮টিতে। অন্যদিকে, বেঙ্গালুরুর জয়ের সংখ্যা ১৪। তবে শেষ পাঁচ বারের মধ্যে চারটিতেই বাজিমাত করেছে আরসিবি। কিন্তু আইপিএলের চলতি আসরে একেবারে ছন্নছাড়া দেখাচ্ছে বেঙ্গালুরুকে। বিরাট ছাড়া রান পাচ্ছেন না কেউ। তিনি যতই একটি শতরান ও দুটো অর্ধ-শতরান সহ ৩১৬ রানে তালিকায় সবার উপরে থাকুন, উল্টোদিকে সাহায্য করার মতো কাউকে দেখা যাচ্ছে না। অধিনায়ক ডু’প্লেসি (১০৯), ক্যামেরন গ্রিন (৬৮), গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের (৩২) মতো মহারথীরা চরম ব্যর্থ। রজত পাতিদারও ছন্দহীন। ফলে কোহলি ১৪৬.২৯ স্ট্রাইক রেটেও দলকে জিতিয়ে ফিরতে পারছেন না। আরসিবি’র বোলাররাও ফর্মে নেই। মহম্মদ সিরাজকে অতীতের ছায়া মনে হচ্ছে। বিপক্ষকে চিন্তায় ফেলার মতো কোনও স্পিনারও নেই স্কোয়াডে। এমনিতে আরসিবির নীতি হল হেভিওয়েট ব্যাটারে দল বোঝাই করা। কিন্তু সেই তারকারাই ডোবাচ্ছেন।
মুম্বই আবার হারের হ্যাটট্রিকের ধাক্কা সামলে জয়ের স্বাদ পেয়েছে। টুর্নামেন্টে এখনও পর্যন্ত চারজন ব্যাটার পেরেছেন একশোর বেশি রান করতে। তাঁরা হলেন তিলক ভার্মা, রোহিত শর্মা, টিম ডেভিড ও অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে রবিবারের ম্যাচে ঈশান কিষানের সঙ্গে রোহিতের ওপেনিংয়ে বড় রানও উঠেছে। তবে মুম্বইয়ের মিডল অর্ডারে প্রত্যাশিত দাপট দেখা যাচ্ছে না। চোট সারিয়ে ফেরা সূর্যকুমার যাদব রান পাননি দিল্লি ম্যাচে। তাঁর দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সমর্থকরা। রোমারিও শেফার্ডের কাছেও প্রত্যাশা থাকছে আরও একবার ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ের। মুম্বইয়ের বোলিং অবশ্য রীতিমতো তীক্ষ্ণ। যশপ্রীত বুমরাহ দুরন্ত ছন্দে। পেসার জেরাল্ড কোয়েৎজিও সদ্য চার উইকেট নিয়েছেন।