অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
আইএসএলের ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য এই মহা ম্যাচে মাঠে নেমেছিল কলকাতার দুই প্রধান। তবে করোনার জেরে এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে মাঠে ছিলেন না কোনও সমর্থক। তবে আয়োজকদের পক্ষ থেকে ভার্চুয়াল জায়ান্ট ক্রিনের মাধ্যমে দর্শক উপস্থিতির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বাড়িতে বসেই নিজের প্রিয় দলের হয়ে গলা ফাটালেন লাল-হলুদ ও সবুজ-মেরুন সমর্থকরা। এই তালিকায় নাম ছিল অতীতে দুই প্রধানের হয়ে খেলা বাইচুং ভুটিয়া ও ব্যারেটোর।
ডার্বির ২৪ ঘণ্টার আগে হাবাস জানিয়েছিলেন, সময়ের গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই চেনা ছন্দে দেখা যাবে এটিকে মোহন বাগানকে। এদিন তাই হল। প্রথম আধ ঘণ্টা কার্যত ছন্নছাড়া দেখায় রয় কৃষ্ণা-ডেভিড উইলিয়ামসদের। পক্ষান্তরে, অনেক বেশি পাসিং ফুটবল খেলতে থাকেন পিলকিংটন-মাঘোমারা। তবে প্রথমার্ধের শেষ লগ্নে ক্রমশ ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় মোহন বাগান। আর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই প্রথম কামড়টা দেন রয় কৃষ্ণা।
উল্লেখ্য, গত মরশুমেও হাবাসের কোচিংয়ে দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম পাঁচ মিনিটে এবং শেষ ২০ মিনিটেই সিংহভাগ ম্যাচে গোল তুলে নিয়েছিল এটিকে। এবারও প্রথম দু’টি ম্যাচে সেই ধারা অব্যাহত। ৮৫ মিনিটে পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নেমে স্কোরশিটে নাম তোলেন মনবীর সিং।
এসসি ইস্ট বেঙ্গল: দেবজিৎ মজুমদার, স্কট নেভিল, রাণা ঘরামি (আম্বেকর-৫৮ মিনিট), ড্যানিয়েল ফক্স, নারায়ণ দাস, ম্যাটি স্টেইনম্যান, লোকেন মিতেই (ওহেংবাম আঙ্গুওসানা-৭৯ মিনিট), সুরচন্দ্র সিং, পিলকিংটন, বলবন্ত সিং (মহম্মদ রফিক- ৬৫ মিনিট) ও জ্যাক মাঘোমা।
এটিকে মোহন বাগান: অরিন্দম ভট্টাচার্য, প্রীতম কোটাল, তিরি, সন্দেশ ঝিংগান, প্রবীর দাস (সুমিত রাঠি- ৯০ মিনিট), জাভি হার্নান্ডেজ (গ্ল্যান মার্টিন্স-৮৪ মিনিট), কার্ল ম্যাকহাগ, জয়েশ রানে (প্রণয় হালদার-৬৪ মিনিট), শুভাশিস বসু, রয় কৃষ্ণা (ব্রাড ইনমান-৯০ মিনিট) ও ডেভিড উইলিয়ামস (মনবীর সিং-৬৪ মিনিট)। রেফারি: সিআর শ্রীকৃষ্ণ।