পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
নাজিরপুর বেশ জমজমাট এলাকা। এখানে উচ্চ বিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিনেমা হল, কলেজ, ব্যাঙ্ক , বাজার রয়েছে। কিন্তু অবৈধ পার্কিংয়ের জেরে যানজটে মানুষকে নাকাল হতে হয়। বাজারে হাট বসে। বিভিন্ন প্রয়োজনে আশপাশের গ্রামের কয়েকহাজার মানুষ এখানে আসেন। তাই নাজিরপুর বাজারে ভিড় লেগেই থাকে। এই বাজারের মাঝ দিয়ে গিয়েছে রাজ্য সড়ক। সারাদিন ওই সড়কে অসংখ্য গাড়ি চলে। বাজারের এমন পরিস্থিতিতে চালকরা একটু অসাবধান হলেই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা ঘটে যাবে। অবৈধ পার্কিংয়ের জেরে বাজারে আসা মানুষজন হাঁটার জায়গাও পান না।
এই বাজারের বিভিন্ন জায়গায় মালবাহী ট্রাক, চারচাকা গাড়ি, টোটোকে রাস্তার দু’পাশে সার বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। ফলে রাস্তায় গাড়ি এলেও পথচারীদের পক্ষে সাইড দেওয়া মুশকিল হয়। রবিবার ও বুধবার হাট বসে। সেদিন দুর্ভোগ আরও বাড়ে। হাটবারে গ্রাম থেকে চাষিরা ফসল নিয়ে আসেন। এই ফসল গাড়ি ভর্তি করে কলকাতায় পাঠানো হয়। সেসমস্ত গাড়ি রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে ফসল তোলে। ফলে যানজট দেখা দেয়। রাস্তায় গাড়ির লম্বা লাইন পড়ে। এর মধ্যে বিভিন্ন গাড়িচালকের একে অপরকে ওভারটেক করার প্রতিযোগিতা চলে।
এসব কারণে পথচারীরা সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়েন। প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হয়। বাজারের বিভিন্ন অলিগলি দিয়ে সাইকেল রিকশ, টোটো এসে পরিস্থিতি আরও জটিল করে দেয়। এলাকার বাসিন্দা প্রদীপ্ত দাস বলেন, রাস্তার উপর মালবাহী গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকা নিত্যদিনের ঘটনা। এভাবে গাড়ি রাখা আমাদের সহ্য হয়ে গিয়েছে। পথচারীদের অসুবিধা হলেও কেউ বিষয়টি দেখছে না।