একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
বছর দু’য়েক আগে ওই গ্রামেরই বাসিন্দা পরিযায়ী শ্রমিক মিনারুল শেখের সঙ্গে সোহেলীর বিয়ে হয়। তাঁদের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। ৬মে সোহেলীকে কীটনাশক খাওয়া অবস্থায় রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন বাপের বাড়ির লোকজন। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় এখনও থানায় অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে পুলিস একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।
মৃতার কাকা খাইরুল শেখ বলেন, ভাইঝি বাপের বাড়িতেই ছিল। জামাইয়ের সঙ্গে ফোনে ওর কী কথা হয়েছে জানি না। হঠাৎ সে কীটনাশক খেয়ে ফেলে।
মিনারুল বলেন, আমি মুম্বইয়ে ছিলাম। ৬মে গ্রামে এক আত্মীয়ের বিয়েতে স্ত্রী গিয়েছিল। রাত ৮টা নাগাদ স্ত্রীর ফোন অনেকক্ষণ ব্যস্ত ছিল। পরে ফোন করে জানতে চাই, এতক্ষণ তোমার মোবাইল কেন ব্যস্ত ছিল? এনিয়ে অশান্তি হয়। পরে রাত ১১টার সময় ফের ফোন করলে সে জানায়, কীটনাশক খেয়ে ফেলেছে।