একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
বৈঠকে বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার, বিষ্ণুপুরের সৌমিত্র খাঁ সহ অন্য দলের প্রার্থীরা যোগ দেন। বিভিন্ন দলের নির্বাচনী এজেন্টরাও সেখানে ছিলেন। বৃহস্পতিবার মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। ফলে সেদিনই দুই কেন্দ্রের প্রার্থীতালিকা চূড়ান্ত হয়েছে। ইভিএমে কত নম্বরে কোন প্রার্থীর নাম রয়েছে, তাও ঠিক হয়েছে। এরপর শুক্রবার প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন বৈঠক করেছে। সেখানে নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে। কমিশনের তরফে প্রার্থীদের খরচের হিসেব রাখতেও বলা হয়েছে।
বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার বলেন, ভোটের সময় ভিনজেলা থেকে যাতে দুষ্কৃতীরা ঢুকতে না পারে, সেজন্য কমিশনকে সতর্ক থাকার কথা বলেছি। ভোটের দিন অনেক জায়গায় প্রয়োজন পড়লেও সেক্টর অফিসারদের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায় না। এর জন্য বিকল্প ব্যবস্থা রাখতেও কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছি।
তৃণমূলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিক্রমজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে যেন ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়, সেকথা বৈঠকে বলেছি।
নথিভুক্ত রাজনৈতিক দলের নিজস্ব প্রতীক আছে। আর নির্দল প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কমিশন নানারকম প্রতীক বণ্টন করেছে। কাউকে বালতি প্রতীক দেওয়া হয়েছে। আবার কেউ পেয়েছেন ব্যাট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ইট প্রভৃতি প্রতীক। ইতিমধ্যেই নির্দল প্রার্থীরা প্রচার শুরু করেছেন।