কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
ওই তিন করোনা আক্রান্তের পুলিয়া, বাজেকুণ্ডল ও মুনিয়াডিহি গ্রামে। তাঁরা কয়েকদিন আগে মহারাষ্ট্র থেকে বাড়ি ফেরেন। করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসার পর তাঁদের বহরমপুরের করোনা হাসপাতালে নিয়ে যায় স্বাস্থ্যদপ্তর। শুক্রবার রাতে প্রশাসনের সহযোগিতায় তিন যুবক বাড়ি ফেরেন। মুনিয়াডিহি গ্রামের ব্যবসায়ী পশুপতি ঘোষ বলেন, গ্রামের এই ঘটনার পর চরম আতঙ্কে ছিলাম। করোনা আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হচ্ছে দেখে মনে বল পেলাম। গ্রামের অনেকেই আতঙ্কমুক্ত হয়েছেন। তবে প্রত্যেকে সর্তক থাকছেন। বাজেকুণ্ডল গ্রামের করোনা আক্রান্ত বাড়ি ফেরার পর অনেকে হাততালি দিয়ে অভিবাদন জানান। এলাকার বাসিন্দা আসমার শেখ বলেন, ওই যুবকের বাড়ি ফেরার পর কিছুটা আতঙ্ক কেটেছে। তবে এখনও অনেকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। আক্রান্ত যুবক বলেন, চিকিৎসকদের ধন্যবাদ। আমি গ্রামের প্রত্যেককে অনুরোধ করেছি, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। কারণ, এখন অল্প রোগীর কারণে ভালো চিকিৎসা মিলছে। রোগীর সংখ্যা বাড়লে চিকিৎসা পেতে সমস্যা হবে।
এদিন বড়ঞা যুব তৃণমূল কর্মীরা সুস্থ হওয়া তিনজনের বাড়ি গিয়ে তাঁদের হাতে পুষ্পস্তবক, উত্তরীয় ও মিষ্টি তুলে দেন। বড়ঞা যুব তৃণমূল সভাপতি মাহে আলম বলেন, ওই যুবকদের সামাজিক সম্মান দেওয়ার জন্য আমরা সংবর্ধনা দিয়েছি। পাশাপাশি সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনুরোধও করেছি।