শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
রাজু মুম্বইয়ে জরির কাজ করতেন। তাঁর বাবা নুরুল হক বলেন, ছেলে বাড়িতে বেশ কয়েক সপ্তাহ কাটিয়ে লকডাউনের কিছুদিন আগে মুম্বইয়ে ফিরে যায়। তারপরই লকডাউন শুরু হয়। মৃতের স্ত্রী হাসিনা বিবি বলেন, লকডাউন শুরু হয়ে যাওয়ায় মালিক কাজ বন্ধ করে দেন। ফলে আমার স্বামীর আয়ও বন্ধ হয়ে যায়। কোনও উপায় না থাকায় হেঁটেই বাড়ি ফেরার জন্য মুম্বই থেকে রওনা দেন। পুলিস আমাদের জানিয়েছে, অনাহারে আমার স্বামী একটি রেল লাইনের ধারে অসুস্থ অবস্থায় পড়েছিলেন। তাঁকে উদ্ধার করে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালেই তাঁর মৃত্যু হয়।