পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
স্কুলটির চারপাশে বসতি। স্কুলের পিছনে একটি ডোবা আছে। সামনে দিয়ে গিয়েছে রাস্তা। সেই রাস্তাটি উঁচু। ফলে বর্ষা এলেই স্কুল চত্বরে কোমর সমান জল জমে যায়। শ্রেণিকক্ষেও ঢোকে জল। ফি বছর বর্ষায় এই অব্যবস্থার মধ্য দিয়েই ম্যাকউইলিয়াম আর আর স্কুলের পঠনপাঠন চলছে। স্কুলের টিআইসি প্রীতম দে বলেন, আমরা শিক্ষকরা ক্লাসে জমে থাকা জল বের করে দেওয়ার পরই পঠনপাঠন শুরু করি। কারণ, জমা জলে বিষধর সাপ সহ নানা ধরনের পোকামাকড় থাকতে পারে। সেজন্য জমা জল বের করে দিয়ে তবেই পড়ুয়াদের শ্রেণিকক্ষে ঢোকানো হয়। বুধবারও স্কুলে জল জমে। ওয়ার্ড কাউন্সিলার নিজেই স্কুলে এসে সবটা খতিয়ে দেখে যান। পুরসভার কাছে দ্রুত স্কুল চত্বরের বেহাল নিকাশি ঠিক করে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে। ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দীপক সরকার বলেন, ম্যাকউইলিয়াম আর আর প্রাইমারি স্কুলের চারপাশে বাড়িঘর থাকায় জমা জল বের হওয়ার রাস্তা নেই। সেকারণে বর্ষায় স্কুলে জল জমে যাচ্ছে। তারউপর স্কুলের সামনে থাকা রাস্তা উঁচু। পুরসভার তরফে মাটি ফেলে ওই প্রাইমারি স্কুলের নিচু জমি উঁচু করে দেওয়া হবে। এজন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে দ্রুত পুরসভার কাছে লিখিত আবেদন জানাতে বলা হয়েছে। পুর চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ কর বলেন, লিখিত আবেদন এলে অবশ্যই ম্যাকউইলিয়াম আর আর প্রাইমারি স্কুলে মাটি ফেলব। নিজস্ব চিত্র