একাধিক সূত্রে অর্থপ্রাপ্তি ও ঋণশোধে মানসিক ভাব মুক্তি। নিজ বুদ্ধি ও দক্ষতায় কর্মোন্নতি ও সুনাম। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা বিজয় অধিকারী বলেন, কেউ বালি বেচে মুনাফা করতে সেতুর দু’পাশের হাজার হাজার মানুষকে বিপদে ফেলবেন, তা হবে না। এরা প্রভাবশালী। সেই কারণেই ওরা প্রায়ই হুমকি দেয়। তবে আমরা একজোট হয়ে এবার পথে নেমেছি।
ধূপগুড়ি ব্লকের কুর্শামারির সঙ্গে জুড়ে রয়েছে ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেতগাড়ার কিছু অংশ। একটি সংস্থা জলঢাকা নদী থেকে বালি তোলার ইজারা পেয়েছে। প্রতিদিন নদী থেকে তোলা বালি ডাম্পারে বোঝাই হয়ে কুর্শামারি দিয়ে দইখাওয়া সেতু হয়ে মাগুরমারী ২ নম্বর অঞ্চলের জলঢাকা মোড় দিয়ে বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে।
সেতুটি বেহালের কথা স্বীকার করেছে ইজরাপ্রাপ্ত সংস্থা সহ এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান। স্থানীয়দের দাবি, ভারী ডাম্পার চলাচল বন্ধ না হলে সেতু ভেঙে পড়বে। এতে প্রায় ৫০ হাজার বাসিন্দার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। একাধিকবার ধূপগুড়ি বিডিও সহ স্থানীয় প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানিয়েও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ।
১৯৯০ সালে এই সেতুটি তৈরি হয়। ১৯৯৮ সালে জলঢাকার বন্যায় সেতুটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এলাকার প্রাক্তন প্রধান তথা জেলা পরিষদের প্রাক্তন কর্মধ্যক্ষ ধজেন্দ্রনাথ রায় বলেন, তহবিলের সমস্যায় সেতুটি সেই সময় সংস্কার করা হয়ে উঠেনি। এলাকার বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্য প্রসেনজিৎ মণ্ডল বলেন, ডাম্পার চলাচল বন্ধ না হলে সেতু ভেঙে পড়তে পারে। এলাকার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিজয় রায়ও সমস্যার কথা স্বীকার করে নেন। তিনি বলেন, সত্যিই সেতুটির অবস্থা ভালো নয়। বিষয়টি আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি।